সবজি বাজার ঘুরে দেখা যায়, পাইকারি বাজারের চেয়ে খুচরা বাজারে সবজি কেজি প্রতি ৭ থেকে ১০ টাকা বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। বর্তমানে সিম প্রতি কেজি ৭০-৮০ টাকা, টমেটো ১২০-১৫০ টাকা, গাজর ৮০-৯০ টাকা, প্রতি কেজি ফুলকপি ৫০-৬০ টাকা, বাঁধাকপি ৪০-৫০ টাকা, মূলা ১৫-১৮ টাকা, বেগুন ১৪-২০ টাকা, বরবটি ৩০-৪০ টাকা, শসা ৩০-৪০ টাকা, করলা ২৫-৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
এছাড়া পটল ১৬-২২ টাকা, পেঁপে ১২-১৬ টাকা, ইন্ডিয়ান পেঁয়াজ ২০-৫০ আর দেশি পেঁয়াজ ৩৫-৪০ টাকা, আলু ১৫-২০ টাকা, মরিচ ৩২-৪০ টাকা, রসুন ৩০-৪৫ টাকা, চাল কুমড়া প্রতি পিস ২০ টাকা এবং লাউ আকার ভেদে প্রতি পিস ১৫ থেকে ২৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে, লেবু ১০ টাকা হালি, পুঁই শাক প্রতি আঁটি ১০ টাকা, লাল শাক ১০ টাকা আটি বিক্রি হচ্ছে। পাইকারি ব্যবসায়ী শাহিদ হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, এসব সবজি এখান থেকে কিনে ট্রাকে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেটের বাজারগুলোতে পাইকারি বিক্রি করি।
সোনাখুলি গ্রামের সবজি চাষি জ্যোতি কুমার রায় বাংলানিউজকে জানান, শীতের আমেজ শুরু হয়েছে এ কারণে শীতকালীন শাকসবজির চাষাবাদ করছি। শীতের শুরুতেই জমিতে শাকসবজি লাগিয়েছিলাম। আগাম শীতকালীন সবজি বিক্রি করে ভালো লাভ হচ্ছে।
নীলফামারী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর নীলফামারীর উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মহসিন আলী রূপম বাংলানিউজকে জানান, আবহাওয়া এবারে অনুকূলে থাকায় জেলার ছয়টি উপজেলার বিস্তীর্ণ জমিতে শীতের আগাম সবজি চাষ করা হয়েছে। আগাম শীতকালীন সবজি বিক্রি করে ভালো লাভবান হচ্ছেন কৃষকরা।
বাংলাদেশ সময়: ০৯০৮ ঘণ্টা, নভেম্বর ০১, ২০১৮
এনটি/