জলবায়ু ও পরিবেশ
বুধবার (২৭ মে) দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার নাচনাপাড়া ইউনিয়নের জ্ঞানপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পরপরই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা
এই তাণ্ডবে রাজধানীর বেশকিছু এলাকাতে গাছ উপড়ে পড়েছে। ভেঙে পড়েছে। বিভিন্ন সড়কে পড়ে থাকতে দেখা গেছে। বিশেষ করে রমনার হেয়ার রোড,
‘আম্পান’ যে গতি নিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছিল তার প্রভাব আটকে দিয়েছিল সুন্দরবনের গাছপালা। ভারতে ‘আম্পানের’ মূল আঘাতের পর ২শ
সোমবার (২৫ মে) দুপুরে উপজেলার জাওরানী গ্রামের প্রভাষক আব্দুস ছালামের বাড়ির পাশ থেকে ময়ূরটি উদ্ধার করা হয়। স্থানীয়রা জানান, ঈদের
বাবা হিরুর ইচ্ছে ছিল সাগর থেকে ফিরে এসে শিশু সন্তানের জন্য দুধ এবং নতুন জামা কাপড় নিয়ে আসবেন। কিন্তু আয়শাকে দেওয়া বাবার এই আদর যে শেষ
গত ২০ মে ঘূর্ণিঝড় আম্পানের আঘাতে লণ্ডভণ্ড হয়ে যায় গোটা উপকূলীয় এলাকা। এতে উপকূলের নদনদীর অন্তত ২০টি পয়েন্টে বেড়িবাঁধ ভেঙে
বৃহস্পতিবার (২১ মে) বিকেল ৫টা দিকে মৃত অবস্থায় হরিণটি দেখতে পায় গ্রামবাসী। পরে বনবিভাগকে খবর দিলে তারা চামড়া সংরক্ষণ করে মাটি
বৃহস্পতিবার (২১ মে) সকালে বাংলানিউজকে এতথ্য জানান পিরোজপুর জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. আব্দুল বারী। তিনি জানান, জেলার ৩৯ হাজার ১৩৮টি
বুধবার (২০ মে) রাত ১০টা থেকে প্রচণ্ড গতিতে আম্পান আঘাত হানে এ জেলায়। রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ঝড়ের গতিবেগ ও বৃষ্টিপাত বাড়তে থাকে। প্রায়
এছাড়াও কয়েকশ’ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ, হাজার হাজার একর জমির ফসল, গবাদিপশু নিখোঁজ ও হাঁস মুরগিসহ গাছপালার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২১ মে) ভোর থেকে গুঁড়ি গুঁড়ি কখনো মুষলধারে বৃষ্টি নামছে। একইসঙ্গে বইছে প্রবল ঝড়ো হাওয়া। বান্দরবানের সিভিল সার্জন ডা.
সুন্দরবন কতবার যে ঘূর্ণিঝড়, ঝড়, প্রাকৃতিক বিপর্যয় থেকে বাংলাদেশকে রক্ষা করেছে, তার কোনো পরিসংখ্যান নেই। অত্যন্ত শক্তিশালী
ঝড়ে আউশ, পাট, চিনা বাদান ও সয়াবিনের কিছুটা ফসলের ক্ষতির আশঙ্কা করলেও কৃষি বিভাগ বলছে, যে পরিমাণ বৃষ্টি হয়েছে তাতে ফসলের ক্ষতির কোনো
বুধবার (২০ মে) রাতে পাউবো বাগেরহাটের ৩৫/১ পোল্ডারের শরণখোলা উপজেলার বগী-গাবতলা অংশের ২ কিলোমিটার বেড়িবাঁধের বিভিন্ন স্থান ভেঙে
বুধবার (২০ মে) দিনগত রাতে ঝড়ের তাণ্ডবে উপজেলার সাউথখালী ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে এ ক্ষয়-ক্ষতি হয়। ওই ইউনিয়নের বাসিন্দা ক্ষতিগ্রস্ত
ভারী বর্ষণ ও জোয়ারের পানি বেড়ে বাঁধ ভেঙে তলিয়ে গেছে বিভিন্ন এলাকার মাছের ঘের ও ফসলি জমি। এছাড়া হাজার হাজার গাছ উপড়ে পড়েছে। ব্যাপক
এরই মধ্যে পুরো শহরই প্রায় বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে। ঝড়-বৃষ্টির আগেই বিদ্যুৎ চলে গেলে শহরজুড়ে নেমে আসে অন্ধকার। বর্তমানে পুরো
বুধবার (২০ মে) রাত সাড়ে ১১টার দিকে হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রেজাউল করিম বাংলানিউজকে জানান, বুধবার বিকেলে ঘূর্ণিঝড়
আবহাওয়া অধিদফতর সর্বশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বুধবার (২০ মে) রাতে বলা হয়েছে- ঘূর্ণিঝড় আম্পান আরও উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে উপকূল
তবে ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচির (সিপিপি) কর্মী ও স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় শিশু ও নারীদের দ্রুত নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়ে আসায় এখন পর্যন্ত
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন