জলবায়ু ও পরিবেশ
বুধবার (২০ মে) সন্ধ্যায় পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত হানে আম্পান। বর্তমানে এটি স্থলভাগে প্রবেশ করছে। আর এটিই সবচেয়ে ভয়ঙ্কর
খুলনা আঞ্চলিক আওহাওয়া অফিস জানিয়েছে, বুধবার (২০ মে) সন্ধ্যা ৬টা ১০ মিনিট থেকে ঘূর্ণিঝড় আম্পান প্রথম আঘাত হানা শুরু করে। প্রবল ঝড়ে
ঘূর্ণিঝড়টি সাগরদ্বীপ থেকে সুন্দরবনের একটা অংশ হয়ে সমতলের দিকে খুলনা অভিমুখে উঠে আসবে। ভারতের আবহাওয়া অধিদফতর এক বুলেটিনে
আর দীঘা ও সাগরদ্বীপ থেকে রয়েছে দক্ষিণ-দক্ষিণ পুবে। এক্ষেত্রে যে কোনো সময় ঝড়টির মুখ উঠে আসবে পশ্চিমবঙ্গ উপকূলে। এক্ষেত্রে ভারতের
বুধবার (১৯ মে) সকাল থেকে ঘন কালো মেঘে ছেয়ে আছে আকাশ। জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, ঘূর্ণিঝড় আম্পান মোকাবিলার জন্য মাগুরায় প্রস্তুত
আবহাওয়া অধিদফতর নদীবন্দরের সতর্কবার্তায় জানিয়েছে, যশাের, কুষ্টিয়া, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম,
এদিকে বুধবার (২০ মে) সকাল ৬টার বুলেটিনে আবহাওয়া অধিদপ্তর সাতক্ষীরা, মোংলা ও পায়রা বন্দরসহ তৎসংলগ্ন এলাকায় ১০ নম্বর
আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক স্বাক্ষরিত আম্পানের সর্বশেষ বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়। এর আগে
এর মধ্যে ছিল বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয় প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা। যারা নিজ বাড়িতে ছিলেন তারাও ঝড় আতঙ্কে কাটিয়েছেন নির্ঘুম রাত। এদিকে
বুধবার (২০ মে) সকালে তিনি এক জরুরি বার্তায় শেষবারের মতো সবাইকে আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার অনুরোধ জানান। নতুবা আশ্রয়কেন্দ্র যেতে বাধ্য
এদিকে ঘূর্ণিঝড় আম্পানের প্রভাবে এখন বৈরি আবহাওয়া বিরাজ করছে খুলনাঞ্চলজুড়ে। বৃষ্টির সঙ্গে বইছে দমকা হাওয়া। ক্ষণে ক্ষণে ভারী
শারীরিক দূরত্ব নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রতিটি আশ্রয়কেন্দ্রে গড়ে ২০০ জন করে রাখা হয়েছে। সেখানে আবস্থানরতদের জন্য খাদ্য সামগ্রী
আবহাওয়াবিদ এ কে এম রুহুল কুদ্দুছ স্বাক্ষরিত আম্পানের ২৮ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পশ্চিমমধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন
মহামারি করোনার মধ্যে ঘূর্ণিঝড় আম্পানের মারাত্মক ঝুঁকিতে পড়েছে উপকূলীয় অঞ্চলের বাসিন্দারা। বেড়েছে এ ভাইরাসের সংক্রমিত হওয়ার
ভারত ও বাংলাদেশের আবহাওয়া অফিস বলছে, মঙ্গলবার শেষরাত (২০ মে) থেকে বুধবার (২০ মে) বিকেল/সন্ধ্যা নাগাদ এটি উপকূল অতিক্রম করবে। এ সময়
বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশু, প্রতিবন্ধী এবং বয়স্কদের জন্য আলাদাভাবে কাজ করছে টিম। ভোলা জেলা প্রশাসক (ডিসি) মাসুদ আলম
মঙ্গলবার (১৯ মে) বিকেলে বাংলানিউজকে এতথ্য নিশ্চিত করেছেন ভারপ্রাপ্ত জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ পূনর্বাসন কর্মকর্তা ও
সুন্দরবনের কোলঘেঁষা বলেশ্বর নদীর তীরে এ উপজেলার অবস্থান। অন্যদিকে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ৩৫/১ এর পোল্ডারের ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধ।
মঙ্গলবার (১৯ মে) বিকেলে সচিবালয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা
জানা গেছে, সমুদ্রে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় আম্পানের প্রভাবে সকাল থেকেই মাদারীপুরে আকাশ মেঘাচ্ছন্ন হতে থাকে। দুপুর গড়িয়ে বিকেল ৩টার দিকে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন