জলবায়ু ও পরিবেশ
ঘূর্ণিঝড়ের পূর্ববর্তী ও পরবর্তী সময়ে পরিস্থিতি মোকাবিলায় জেলা প্রশাসন থেকে প্রতিটি উপজেলায় একজন করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট
সরেজমিনে দেখা গেছে, দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে প্রায় আড়াইটা পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন স্থানে কখনো গুড়ি আবার কখনো মুষল ধারে বৃষ্টি হয়েছে। এ
মঙ্গলবার (১৯ মে) দুপুর ১টা থেকে জেলার বিভিন্ন উপজেলায় বৃষ্টি শুরু হয়। শরণখোলা ও মোরেলগঞ্জে বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টির সঙ্গে ঝড়ো
আবহাওয়াবিদ মুহম্মদ আরিফ হোসেন স্বাক্ষরিত আম্পানের ২৪ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এমনটি জানানো হয়েছে। বলা হয়েছে, পশ্চিমমধ্য
মঙ্গলবার ভোর থেকে নদী তীরবর্তী এলাকাগুলোতে জনসাধারণকে সচেতন করতে মাইকিং করা হচ্ছে। বরিশালের বিভাগীয় কমিশনার মো. ইয়ামিন চৌধুরী
নদী ও সাগরে মাছ ধরারত জেলেরা ফিরতে শুরু করেছেন। ঘাটে নোঙর করা হয়েছে শত শত জেলে নৌকা। সিপিপির উপ-পরিচালক মো. সাহাবুদ্দিন জানান,
মঙ্গলবার (১৯ মে) আবহাওয়াবিদ মো. আবদুর রহমান খান স্বাক্ষরিত আম্পানের ২৩ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এমনটিই জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে,
আবহাওয়াবিদ মো. আবদুর রহমান খান স্বাক্ষরিত আম্পানের ২০ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ বিপদ সংকেত দুটো দেখাতে বলা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে
বঙ্গোপসাগরে কোনো ঝড়ের কেন্দ্রে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ২২০ কিলোমিটারের ওপরে উঠে গেলে তাকে সুপার সাইক্লোন বলা হয়। আর
ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ইতোমধ্যে উপকূলীয় জেলাগুলোতে ১২ হাজার ৭৮টি সাইক্লোন শেল্টার
আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ স্বাক্ষরিত আম্পানের ১৮ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ বিপদ সংকেত দুটো দেখাতে বলা হয়েছে। বলা হয়েছে-
বঙ্গোপসাগরের সৃষ্ট অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘আম্পান’ খুলনা ও চট্টগ্রামের মধ্যবর্তী অঞ্চল দিয়ে উপকূলে আঘাত হেনে সমতলে আসতে পারে বলে
এভাবেই ঝড় নিয়ে দুশ্চিন্তার কথাগুলো বলছিলেন বাদশা মিয়া। তুলাতলী গ্রামের ইউনুস বলেন, করোনার কারণে অসহায় অবস্থায় রয়েছি, এর মধ্যে
সবচেয়ে বেশি আতঙ্কে রয়েছে খুলনার কয়রা, দাকোপ ও পাইকগাছা উপজেলার বিভিন্ন ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ এলাকার মানুষ। তারা আশঙ্কা করছেন,
এ পরামর্শ বাগেরহাট, বান্দরবান, বরগুনা, বরিশাল, ভোলা, চাঁদপুর, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, কুমিল্লা, ফেনী, গোপালগ্ঞ্জ, যশোর, ঝালকাঠি,
প্রতিমন্ত্রী বলেন, আবহাওয়া অধিদপ্তরের পর্যালোচনা অনুযায়ী যদি ঘূর্ণিঝড় আম্পান তার গতি ও দিক পরিবর্তন না করে তাহলে আগামী ১৯ মে
যতদিন গড়াচ্ছে তাপমাত্রা ততই যেন বাড়ছে। দিনে লু হাওয়া, রাতে গোমট গরমে নাভিশ্বাস উঠেছে সবার। বৃষ্টির জন্য মানুষের মধ্যে যেনো হাহাকার
দেশের অভ্যন্তের ঝড় বিশেষ করে কালবৈশাখীর জন্য এবং কখনো কখনো সামুদ্রিক ঝড়ের কারণে নৌ সতর্কতা সংকেতগুলো দেওয়া হয়ে থাকে। আর সামুদ্রিক
আবহাওয়াবিদ মো. আব্দুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, ঘূর্ণিঝড় যেকোনো সময় গতিপথ পরিবর্তন করতে পারে। এটার গতিমুখও পরিবর্তন হচ্ছে, আরও হতে
রোববার (১৭ মে) দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. শাহ কামাল বাংলানিউজকে বলেন, আমরা সব রকমের প্রস্তুতি
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন