পর্যটন
বান্দরবান থেকে ফিরে: পাড়ার দোকানটিতে কিছুক্ষণ জিরিয়ে এবার উঠতে হবে নেফিউ পাড়া, তলাংময় বেস ক্যাম্পে। রেমাক্রি ধরে একটু এগিয়ে এবার
দিল্লি থেকে ফিরে: উর্দু-ফারসি সাহিত্যের সবচেয়ে জনপ্রিয় কবি তিনি। মৃত্যুর দু’শ বছর গত হওয়ার পরও যেনো তিনি এখনো বর্তমান। তার রচিত
বান্দরবান থেকে ফিরে: জানালাটা খুলে দিতেই কানে এলো জাতীয় সংগীতের সুর। এই বিরান পাহাড়ি পাড়ায় আমার সোনার বাংলার সুর কানে মধু বর্ষণ
বান্দরবান থেকে ফিরে: পথে যার সঙ্গেই দেখা সেই অবাক হলো এ পথে আমাদের মাত্র দু’জনকে দেখে। দু’টি পাড়া আছে, একটি নতুন তাম্লো আরেকটি
মহামায়া ঘুরে এসে: মহামায়া ইকো পার্ক! নামেই যেন একটি মায়া ছড়িয়ে আছে। সত্যিই মহামায়া তার মায়া ভোলানো সৌন্দর্য দিয়ে হাতছানি দিচ্ছে
বান্দরবান থেকে ফিরে: বিভীষিকার এক রাত পার হয়েছে। ভয়ংকর বৃষ্টির সঙ্গে কানে তালা লাগানো বজ্র-বাতাস। শুয়ে শুয়ে ভাবছিলাম বগা লেক পাড়া
দিল্লি থেকে ফিরে: ‘কিৎনা বদনসিব জাফর...দাফনকে লিয়ে দোগজ জামিন ভি মিলানা চুকি ক্যোয়ি ইয়ার মে।.অর্থাৎ এতই হতভাগা জাফর...যে তার
বান্দরবান থেকে ফিরে: এবার ঘটলো আজব ঘটনা। ঈদের বাকি মাত্র দু’দিন, অথচ হাতে কোনো টাকা নেই। অথচ অভিযানে বেরুবো ঠিক করা মোটামুটি
বান্দরবান থেকে ফিরে: ঘুটঘুটে অন্ধকার। ভৌতিক পরিবেশ। গা ছমছম করছে। পেছনে তাকিয়ে দেখা গেলো কেউ বাদ পড়েছেন.. সামনে আছেন মাত্র তিন জন।
চট্টগ্রাম থেকে ফিরে: বাস্তব জীবনে ব্যস্ততাই যেন সবার নিত্যদিনের সঙ্গী। প্রতিদিনের কর্মক্লান্ত জীবনে হাঁপিয়ে ওঠা মানুষ চান একটু
চন্দ্রনাথ পাহাড় (চট্টগ্রাম) ঘুরে: আকাশের কান্নায় ভিজে পিচ্ছিল হয়ে উঠেছে চন্দ্রনাথ পাহাড়ের শরীর। কাদা খুব একটা না হলেও এবড়ো থেবড়ো
ঢাকা: পাহাড়ের সৌন্দর্য দেখার সব চাইতে মোক্ষম সময় হলো সেপ্টেম্বর, অক্টোবর, নভেম্বর ও ডিসেম্বর- এই চার মাস। আর সেই পাহাড় যদি হয় তিন
ফিশারিঘাট (চট্টগ্রাম) থেকে: রাত পোহানোর এখনো ঢের বাকি। চট্টগ্রাম শহর ঘুমিয়ে। তবে পাথরঘাটার ফিশারিঘাটমুখী রাস্তাগুলো এরই মধ্যে
চন্দ্রনাথ পাহাড় থেকে: জামার নিচ থেকে পৈতেটা বের করে চাক্ষুস প্রমাণ দেখিয়ে দিলেন শম্ভুনাথ হোটেলের মালিক। বুঝিয়ে দিলেন, তিনি
দিল্লি থেকে ফিরে: জহিরউদ্দিন মুহাম্মদ বাবরের হাতে যে মুঘল সাম্রাজ্যের সূচনা দ্বিতীয় বাহাদুর শাহ’র মাধ্যমে তার সমাপ্তি। মাঝে
কলকাতা থেকে ফিরে: এক সময় টানা রিকশা আর ট্রামই ছিল কলকাতা শহরের প্রধান যোগাযোগ মাধ্যম। এখন এ দু’টোরই প্রায় যায় যায় অবস্থা। টানা
বিরিশিরি (দুর্গাপুর) নেত্রকোনা থেকে: বিকেল সাড়ে ৫টা। ভাত খেয়ে প্রায় দেড় ঘণ্টা ধরে আমরা বসে আছি বিরিশিরি বাস স্ট্যান্ডের গোপালের
কলকাতা থেকে ফিরে: দীর্ঘ এক যুগেরও বেশি সময় পর কলকাতা। পুরনো পাসপোর্টটা হাতে নিয়ে পৃষ্ঠা উল্টাতেই ফিরে যাই তের বছর আগের সেই
বরিশাল: দূর থেকে দেখলে সবুজের মধ্যে অসংখ্য ক্ষুদ্র লাল লাল বৃত্ত দেখে ঠাহর করা দুরূহ জিনিসগুলো আসলে কি? দূরত্ব কমার সঙ্গে সঙ্গে
জ্যোৎস্নায় ভরে গেছে উঠোন। তার ওপর ঝুঁকে আছে একটা পেয়ারা, দুটা বকুল, তিনটা শিউলি। এরকম নানা বৃক্ষ আর জল, অপার আকাশ আর বয়ে চলা হাওয়ার
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন