ঢাকা, রবিবার, ৭ পৌষ ১৪৩১, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

পর্যটন

শতভাগ বৃক্ষশোভিত বেতাগার সবুজছায়

বেতাগা ঘুরে (বাগেরহাট থেকে): ইউনিয়নের পিচঢালা পাকা রাস্তা দিয়ে ঢুকতেই পথ নির্দেশক সহযাত্রী বলতে থাকলেন, এই সেই বেতাগা। তারপর আর কিছু

সপ্তদশ শতকের বিস্ময় ‘অযোধ্যা মঠ’

সবুজ গাছ-গাছালি বেষ্টিত মসৃণ সড়ক হয়ে টাউন নয়াপাড়া মোড়ের কাছাকাছি যেতেই যাত্রা সঙ্গী হিসেবে থাকা স্থানীয় বাসিন্দা ফটিক জানান,

মাজার মোড়ের চা-পানেই তৃপ্তি !

বাগেরহাট থেকে: সূর্য ডুবেছে বেশ কিছুক্ষণ। শরীরে লাগছে উত্তরের শীতল বাতাস। মৃদু কাঁপুনি নিয়েই গন্তব্য খানজাহান (র.) মাজার মোড়ে। দূর

নারকেল-সুপারির বাগানে ভরপুর বাগেরহাট

প্রতিটি বাড়িতে রয়েছে প্রচুর সংখ্যক নারকেল ও সুপারি গাছ। সবুজে ভরা এ জেলার ঐহিত্য যেনো এই দু’টি গাছ। নারকেল-সুপারির জন্য দেশ জুড়ে

খান জাহান-সুন্দরবনের বাগেরহাটে আসবেন যেভাবে

বাগেরহাট থেকে: ভৌগোলিক অবস্থান ধরলে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের একটি জেলা বাগেরহাট। কিন্তু গুরুত্ব আর গন্তব্য বিচারে হযরত খান জাহান আলীর

বনরক্ষীদের জীবনই অরক্ষিত

সুন্দরবন থেকে: চারদিকে নোনা জল, এর ভেতর বন- এর নাম সুন্দরবন। সমুদ্র উপকূলবর্তী নোনা পরিবেশে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন।

বাগেরহাট ডিসির কষ্ট ও বাস্তবতা

বললেন এখানকার মানুষজন খুবই আন্তরিক। তাদের আচরণে আমি মুগ্ধ। এখানকার লোকজন খুবই কালচার প্রিয়। প্রথমে মন খারাপ হলেও এখন বেশ উপভোগ

পরিযায়ী পাখি যাচ্ছে পর্যটক-ব্যবসায়ীর পেটে

রাস্তার পাশের বিলজলার উপর কাঠের পাটাতনে ঝুলে থাকা হোটেলটি। হাসান কি খাবার আছে দাও- বলে ডাক দিতেই পেছন থেকে বের হয়ে এলো ১৬-১৭ বছরের

মংলা হতে পারে সুন্দরবন ভ্রমণের প্রবেশদ্বার (ভিডিও)

মংলা, বাগেরহাট থেকে: সুন্দরবন ট্যুরিজমে মংলার সম্ভাবনা অসীম। কিন্তু এখানে নেই কোন ভালোমানের হোটেল কিংবা বিলাসবহুল লঞ্চ। পদ্মা

‘এখানে বড়-ছোট নাই, যাই করেন দশ টাকা’!

সাধারণত পাবলিক টয়লেটগুলোতে ব্যবহারের ওপর দুই ধরনের চার্জ নেওয়ার রীতি প্রচলিত। তাই বিস্ময় নিয়ে বলি, দু’টির (পায়খানা ও প্রস্রাব)

কাঠ-শক্ত কাটলেট আর জেলি রুটিই ভরসা!

সেরাজুল ইসলাম সিরাজ, আসিফ আজিজ ও মানসুরা চামেলীসহ আমরা চিত্রার যাত্রী, ঢাকা-খুলনার হাজারো যাত্রীকে প্রতিদিন গন্তব্যে পৌঁছে

পাটুরিয়া ঘাটের অপেক্ষা-বিরতিতে খাবার-দাবার

ড্রাইভার ভয় দেখালেন- ওপারে দৌলতদিয়া ঘাটে যাওয়ার লাইন পেতে এখানে সারারাতও কাটাতে হতে পারে, তার চেয়ে দুই কাঠি সরেস হয়ে আরেক যাত্রীই

রিয়েলাইজেশন অব ডিজিটালাইজেশন

ঢাকা-বাগেরহাট মহাসড়ক থেকে: সপ্তাহখানেক আগেই ঢাকা থেকে বাগেরহাট যাবেন ঠিক করেন বেসরকারি চাকরিজীবী নেয়ামত উল্লাহ। কিন্তু বাসের জন্য

মংলা পোর্টে এক রাত

বাণী সুগন্ধা ঘাট, মংলা পোর্ট, গাঙচিল থেকে: খুলনা সদর এবং বাগেরহাটের সীমা নির্দেশক বৃহৎ নদী পশুর। এ নদী আবার দু’ভাগে ভাগ করেছে

গাইড থেকে ট্যুর অপারেটর

মংলা, বাগেরহাট থেকে: বাড়ি থেকে পালিয়ে এসে মংলা বন্দরে টুকটাক কাজ শুরু করেন তিনি। এরপর নানান জায়গায় নানান রকমের কাজ। কোনো কাজেই না নেই

চিত্রায় প্লেনের ছোঁয়া

ট্রেন চলছে কিন্তু কু-ঝিক-ঝিক শব্দ কানে ভেসে আসছে না- বিষয়টি বেশ অবাক ঠেকলো। বাংলাদেশের প্রায় সব ট্রেনেই ভ্রমণের অভিজ্ঞতা রয়েছে।

সুন্দরে এতো হিংসে কেন!

কিংবা ওপর থেকে ঝোলার মতো টেনে তোলা। তাতেও বিপত্তি কম নয়, বড়রা মিনিট পাঁচেক ট্রেনটি থেমে থাকার মধ্যে উঠতে পারবেন ভাব নিলেও

জলে ভাসা রকেট কাহিনী

একটু পরই সরু চ্যানেলে ঢুকে পড়লো মধুমতি। চাঁদপুর জেটিতে ভেড়ানোর মুখে ব্যস্ততা আরো বেড়ে গেলো তার। একটু আগেই ১১ দশমিক ২ নটিক্যাল মাইল

এইসব দিনরাত্রি রয়ে যাবে গাবখান-বলেশ্বরের বাঁকে

এম ভি মধুমতি (ঢাকা-খুলনা) থেকে: রেলিংয়ে দাঁড়াতেই চোখ চলে গেলো কীর্ত্তনখোলার পাড়ে। ভোরের আলো ফুটেছে বেশিক্ষণ হয়নি। আড়মোড়া ভাঙছে সাদা

বিস্মৃতির অতলে বরিশালের উপকথা

কচা আর বলেশ্বর নদীর মোহনা জন্য প্রশস্ততা একটু বেশি। আরো ভাটিতে নেমে এই বলেশ্বরী সুন্দরবনের পূর্ব সীমানা গড়ে দিয়েছে। সাগরের

পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন