আবহাওয়া অধিদফতর বলছে, দেশের উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম জেলাগুলোতে শৈতপ্রবাহ কেটেছে। দেশের অন্যান্য স্থানে বেড়েছে তাপমাত্রা।
তবে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার পার্থক্য ঢাকাতে এখনো সবচেয়ে কম। তাই রাজধানীতে শীতের অনুভূতি সবচেয়ে বেশি।
সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা থেকে আগের ২৪ ঘণ্টায় দিনের সর্বোচ্চ ও রাতের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও ১৪ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পার্থক্য হচ্ছে ২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা সারাদেশের মধ্যে সবচেয়ে কম ও আগের মতোই। এছাড়া বাতাসের আদ্রর্তার পরিমাণ ৯৬ শতাংশ। উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে বাতাস বইছে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে।
ওইসময় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে সীতাকুণ্ডে ১০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তবে সেখানে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার পার্থক্য ১৪ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অর্থাৎ শীত অনুভূতি খুব কম।
সোমবার সকাল ৯টা পর্যন্ত দেওয়া এক পূর্বাভাসে আবহাওয়া অফিস বলছে, তাপমাত্রা আরও ১ থেকে ২ ডিগ্রি বাড়বে। তবে বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) নাগাদ বৃষ্টি নামতে পারে। যেটা হালকা অথবা গুঁড়িগুঁড়ি আকারে থাকবে।
বর্তমান মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। তাই আংশিক মেঘলা থেকে মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৩৮ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৩, ২০১৯
ইইউডি/আরবি/