বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশু, প্রতিবন্ধী এবং বয়স্কদের জন্য আলাদাভাবে কাজ করছে টিম।
ভোলা জেলা প্রশাসক (ডিসি) মাসুদ আলম ছিদ্দিক বাংলানিউজকে বলেন, জেলার ২১টি বিচ্ছিন্ন চরের ৩ লাখ মানুষকে মঙ্গলবার (১৯ মে) সকাল থেকে আশ্রয়কেন্দ্রে আনার কাজ শুরু হয়েছে।
বিভিন্ন উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে নৌবাহিনী, নৌপুলিশ, জেলা পুলিশ ও কোস্টগার্ডের সহায়তায় মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে আনার কাজ শুরু হয়। নদী ও সাগরের মাছধরা জেলেরা ফিরতে শুরু করেছেন। ঘাটে নোঙর করা হয়েছে শত শত জেলে নৌকা।
জেলায় ৭ নম্বর বিপদ সংকেত থাকায় ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সিপিপি) ও রেড ক্রিসেন্টকর্মীরা ভোলার উপকূলের বাসিন্দাদের নিরাপদ আশ্রয়ে আনতে মাইকিং করছেন।
** ভোলায় ৩ লাখ মানুষকে আশ্রয় কেন্দ্রে আনা হচ্ছে
বাংলাদেশ সময়: ১৭৩০ ঘণ্টা, মে ১৯, ২০২০
এসআরএস