শারীরিক দূরত্ব নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রতিটি আশ্রয়কেন্দ্রে গড়ে ২০০ জন করে রাখা হয়েছে। সেখানে আবস্থানরতদের জন্য খাদ্য সামগ্রী দেওয়া হয়েছে।
এছাড়াও বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু, প্রতিবন্ধী, অন্তঃসত্ত্বা নারী ও বয়স্কদের জন্য আলাদা টিমের সদস্যরা সহযোগিতা করছে।
ভোলা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের কন্ট্রোল রুমে দায়িত্বরত জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা পিয়াস চন্দ্র দাস এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ঝূঁকিপূর্ণ চরে বাসিন্দাদের আনার কাজ চলমান রয়েছে।
এদিকে জেলা আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, ভোলায় ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত জারি করা হয়েছে, রাত ভর পুরো ৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। এছাড়াও থেমে থেমে বৃষ্টি ও বাতাস হচ্ছে। উপকূলীয় এলাকায় মাইকিং করছে সিপিপি ও রেডক্রিসেন্টের কর্মীরা। সকাল থেকেই নদী ও সাগর উত্তাল রয়েছে। নিরাপদে চলে এসেছে মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলার।
এদিকে ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় কাজ করছে সিপিপির ১০ হাজার ২০০ স্বেচ্চাসেবী ও ৭৯টি মেডিক্যাল টিম। জেলা পুলিশ ও কোস্টগার্ড সদস্যরা জেলা প্রশাসনকে সহযোগিতা করছে।
সাগর উপকূলের বাসিন্দা ঢালচরের বাসিন্দা রহমান বলেন, ঢালচরের বেশিরভাগ মানুষ মূল-ভূ-খণ্ডে গিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান নিয়েছে। সাগর এখনো উত্তাল রয়েছে। প্রবল বাতাস হচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ১০১৫ ঘণ্টা, মে ২০, ২০২০
আরএ