তবে ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচির (সিপিপি) কর্মী ও স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় শিশু ও নারীদের দ্রুত নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়ে আসায় এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
নিঝুম দ্বীপের ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেহেরাজ উদ্দিন বাংলানিউজকে জানান, নিঝুম দ্বীপের নিন্মাঞ্চলের বেড়িবাঁধের উপর দিয়ে গড়িয়ে জোয়ারের পানি ঢুকে পড়ে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রেজাউল করিম বাংলানিউজকে জানান, জোয়ার থেকে জলোচ্ছ্বাস হলেও এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। আমাদের স্বেচ্ছাসেবক কর্মীরা সতর্ক অবস্থানে আছে। উদ্ধার করা মানুষদের পানি ও শুকনো খাবার দেওয়ার জন্য স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২০২১ ঘণ্টা, মে ২০, ২০২০
এনটি