ঢাকা: ২০১৫ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপে কোয়ার্টার ফাইনালে খেলে বাংলাদেশ। এ সাফল্যের জন্য টাইগার কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে চিহ্নিত করেন অস্ট্রেলিয়ায় আগে-ভাগে গিয়ে বেশ কয়েকটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার কৌশলকে।
কারণ ২৪শে ফেব্রুয়ারি থেকে ৬ই মার্চ (ফাইনাল) পর্যন্ত বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হবে এশিয়া কাপ। বাংলাদেশের প্রস্তুতি ম্যাচ ৪ ও ৬ মার্চ। এশিয়া কাপে বাংলাদেশ দল ফাইনালে উঠে গেলে কোনো প্রস্তুতি ম্যাচ ছাড়াই ৯ই মার্চ হিমাচলের ধর্মশালা স্টেডিয়ামে প্রথম ম্যাচে নামতে হবে মাশরাফিবাহিনীকে। সেক্ষেত্রে এশিয়া কাপকে ধরতে হবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রস্তুতি হিসেবে।
এ প্রসঙ্গে বিসিবির পরিচালনা বিভাগের প্রধান নাইমুর রহমান দূর্জয় বলেন, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রস্তুতি এশিয়া কাপকেই ধরতে হবে। এশিয়া কাপের ফাইনাল ৬ মার্চ। আর বাংলাদের প্রস্তুতি ম্যাচ ৪ ও ৬ মার্চ। আমরা ৬ তারিখের ম্যাচের অপশনটা রাখছি দুর্ভাগ্যক্রমে যদি ফাইনালে না উঠি। তবে ৪ তারিখের ম্যাচ কোনোভাবেই খেলা সম্ভব না। ’
টাইগার কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংসে অবশ্য বিসিবির কাছে অনুরোধ করেছেন জানুয়ারির শেষদিকে ভারতে একটি ক্যাম্প করার জন্য। সেটিও সম্ভব হবে না বলেই জানান নাইমুর, ‘জানুয়ারির শেষ দিকে সেখানকার আবহাওয়া পারমিট করে না। কোচের রিকমেন্ডেশন আমি দেখেছিলাম। সিওইকে বলেছিলাম ওখানে যোগাযোগ করতে।
সেখানে গ্রাউন্ডস পাওয়ার ব্যাপার আছে। আইসিসির ইভেন্ট থাকলে গ্রাউন্ডস রক্ষণাবেক্ষণ সবকিছুই ওরা ওদের মতো টেকওভার করে। সেটা নিয়েও সমস্য আছে।
আবহাওয়াটা খুব একটা ফ্রেন্ডলি হবে না প্রস্তুতির জন্য। জানুয়ারির শেষ দিকে তাপমাত্রা থাকবে ৬-৮। আর ওই সময় (টুর্নামেন্টের সময়) থাকবে ১৪-১৬। তখন যদি আমরা আগে যেতে পারি সেটা বেটার হবে। ’
বাংলাদেশ সময়: ২১২৪ ঘণ্টা, ২৩ ডিসেম্বর, ২০১৫
এসকে/এমএমএস