২০১০-এ পিঠে পাঁচবার ফ্র্যাকচারের পর ক্রিকেটে ফেরার কোনো আশাই ছিল না ইরফানের। ফিজিও জানিয়ে দিয়েছিলেন আর খেলা হবে না তার।
৫০ লাখ ভারতীয় রুপি বেস প্রাইজ নিয়ে দল পাননি ইরফান। এটা সত্যিই চমক ছিল। ৩২ বছরের পাঠান সদ্য ঘরোয়া টি-২০ টুর্নামেন্টে ভালোই খেলেছেন। ফিটনেসের পিছনেও খেটেছেন তিনি। কিন্তু আইপিএল খেলতে না পারার হতাশাটা বেরিয়ে এসেছে ভীষনভাবে। তিনি জানান, ‘আমি মৌসুম শুরুর আগে থেকে প্রচুর খেটেছি। ফিল্ডিংয়েও অনেক উন্নতি করেছি। ’
গতবার পাঠান খেলেছিলেন রাইজিং পুনে সুপারজায়ান্টসের হয়ে। কিন্তু প্রথম একাদশে তেমনভাবে খেলার সুযোগ পাননি। ভেবেছিলেন এবার আইপিএল খেলার সুযোগ পাবেন। আইপিএলে এখন পর্যন্ত চেন্নাই সুপার কিংস, দিল্লি ডেয়ারডেভিলস, কিংস ইলিভেন পাঞ্জাব ও সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদের হয়েও খেলেছেন। এই অলরাউন্ডার দেশের হয়ে ২৯টি টেস্ট, ১২০টি ওডিআই ও ২৪ টি-২০ খেলেছেন। শেষ দেশের হয়ে শেষ খেলেছেন অক্টোবর ২০১২’তে।
বাংলাদেশ সময়: ১২২৭ ঘণ্টা, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭
এমএমএস