ম্যাচ শেষে সাংবাদিকরা তার চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সেই লক্ষ্যটি তুলতেই মুমিনুল বলেন, ‘সেমিফাইনাল থেকে বিদায় নেওয়াটা আফসোস ও কষ্টের। আমাদের চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সুযোগ ছিল।
প্রথম তিন ম্যাচে ঘরের মাঠে দুরন্ত ক্রিকেট খেলেছেন অধিনায়ক নিজেই। কিন্তু সেমিফাইনালে তিনি ব্যর্থ, দলও ব্যর্থ।
তাই স্বীকার করেছেন ব্যাটিং ব্যর্থতাতেই হার।
বলেন, ‘বোলাররা খুব ভালো করেছে। কিন্তু ব্যাটিংটা খারাপ হয়েছে। খারাপ ব্যাটিং করেও আমরা ১৮০ করেছি। স্কোরটা যদি ২২০ কিংবা ২৫০ হতো তাহলে একটা সুযোগ থাকতো। কিন্তু আমরা পারিনি। ’
এই টুর্নামেন্টটা যে উদীয়মান ক্রিকেটারদের সেটি টুর্ননামেন্টের টাইটেলেই লাগানো আছে। কিন্তু পুরো টুর্নামেন্টজুড়েই বাংলাদেশ দলকে টেনেছেন সিনিয়র ক্রিকেটাররাই। এক দুজন ছাড়া দলে থাকা উদীয়মান ক্রিকেটাররা ছিলেন পুরোপুরি ফ্লপ।
এ নিয়েও কথা বলতে হলো বাংলাদেশ অধিনায়ককে।
‘জুনিয়ররা প্রেশারটা নিতে পারে নি। কিন্তু আমি জানি খুব তাড়াতাড়ি এর সঙ্গে তারা অভ্যস্ত হয়ে যাবে। এই টুর্নামেন্ট থেকে যা শিক্ষা ওরা নিয়েছে তা তাদের ভবিষ্যতে বড় কাজ দেবে। ’
টুর্নামেন্টটা বেশ ভালোই কেটেছে মুমিনুলের। ওয়ানডে দলে সুযোগের আশা করছেন কিনা-এমন প্রশ্নে বেশ কূটনৈতিক উত্তর দিলেন মুমিনুল হক।
‘আমি ওয়ানডে টিমে খেলবো কি খেলবো না তা নিয়ে টেনশন করিনা। আমি যেখানেই খেলি ভালো ক্রিকেট খেলার চেষ্টা করি। ’-বলেন মুমিনুল হক।
বাংলাদেশ সময়: ২২১০ ঘণ্টা, ০১ এপ্রিল, ২০১৭
টিএইচ/আইএসএ/টিসি