ছেলেদের মধ্যে সেরা ১০ স্পিনার হলেন; নাঈম আহমেদ, রিসাদ হোসেন, নাঈম হোসেন সাকিব, আশরাফুল কবির তানজিল, হাসান মুরাদ, নাইমুর রহমান নয়ন, সাদি মুহম্মদ (চায়নাম্যান), আখতারুজ্জামান, দিদার হোসেন, ও রায়হান মোস্তফা।
একমাত্র মেয়ে স্পিনার সুলতানা খাতুন।
গত ৮ এপ্রিল চূড়ান্ত বাছাই প্রক্রিয়া শেষে ২০ জন ছেলে, ৩ জন মেয়ে ও ৩ জন ভিন্নভাবে সক্ষম স্পিনারকে বাছাই করা হয়েছিল। এর আগে গত ৬ এপ্রিল ৪৭ জন ছেলে, ৫ জন মেয়ে ও ৫ জন ভিন্নভাবে সক্ষম স্পিনার নিয়ে শুরু হয়েছিল প্রতিযোগিতার তৃতীয় ও চূড়ান্ত পর্ব।
সেরা ১০ ছেলে, সেরা মেয়ে ও ভিন্নভাবে সক্ষম স্পিনার প্রাইজমানি হিসেবে পেয়েছেন ২০ হাজার টাকা। আর সেরা ১০ ছেলের মধ্যে প্রথম নাইম আহমেদ পেয়েছেন পুরষ্কার হিসেবে পেয়েছেন বাড়তি ৩০ হাজার টাকা। এদিকে সবচেয়ে নিখুঁত ও ধারাবাহিক স্পিনার হিসেবে ট্রফি বিজয়ী দ্বিতীয় সেরা স্পিনার পেয়েছেন বাড়তি ২০ হাজার টাকা এবং সবচেয়ে বৈচিত্র্যময় বোলিংয়ের জন্য ট্রফি বিজয়ী তৃতীয় সেরা স্পিনার পেয়েছেন বাড়তি ১৫ হাজার টাকা।
দেশব্যাপী জেলা ক্রীড়া সংস্থাগুলোর সহযোগিতায় ফেব্রুয়ারিতে দেশের ৬৪টি জেলায় অনুষ্ঠিত হয় স্পিনার হান্ট ক্যাম্পেইনের প্রথম পর্ব। প্রাথমিক পর্ব শেষে ৯২৮ জন ছেলে ও ৭২ জন মেয়ে স্পিনারকে বাছাই করা হয়। পরবর্তীতে তারা ১০টি বিভাগীয় পর্যায়ের শহরগুলোতে আয়োজিত দ্বিতীয়পর্বে অংশগ্রহণ করেন। আর এখান থেকে বাছাইকৃত স্পিনাররাই অংশগ্রহণ করেন ঢাকার মিরপুর ‘হোম অব ক্রিকেট’ খ্যাত শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে অংশ নেন তৃতীয় ও চূড়ান্ত পর্বে।
এদিকে, বাছাইকৃত সেরা স্পিনারদের ঢাকাস্থ মিরপুর জাতীয় ক্রিকেট একাডেমির অধীনে এনে তাদের জন্য প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে বলে জানান বাংলাদেশ ক্রিকেটের মিডিয়া কমিটির প্রধান জালাল ইউনুস, ‘১০ হাজারের মধ্যে যে ১০জন এখানে এসেছে তাদের মধ্যে অবশ্যই ট্যালেন্ট আছে। যেহেতু তাদের একটি প্ল্যাটফর্ম লাগবে সেহেতু আমরা অবশ্যই একাডেমিতে রেখে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করবো। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৭১৪ ঘণ্টা, ১০ এপ্রিল, ২০১৭
এইচএল/এমআরএম