আর তার এই স্পিন ঘূর্ণিতেই প্রথমবারের মতো টেস্ট হারের লজ্জা পেল বনেদি অস্ট্রেলিয়া। বাংলাদেশও পেয়েছে ঐতিহাসিক আরেকটি জয়।
অজিরা টাইগারদেরে কাছে ম্যাচটি হেরেছে ২০ রানে। দুই ইনিংসে পাঁচ উইকেটের অভিযানটি সাকিব শুরু করেছিলেন, ২০০৮ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে চট্টগ্রামে। দ্বিতীয় পঞ্চম উইকেট এসেছিল একই বছর ম্যাংগুয়া ওভালে, স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে।
তার তৃতীয় ও চতুর্থ পঞ্চম উইকেট এসেছিল ওই বছরই দক্ষিণ আফ্রিকা ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে।
পঞ্চমবারের মতো সাকিব পঞ্চম উইকেট পেয়েছিলেন ২০০৯ সালে স্বাগতিক ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে। ২০১০ সালে চট্টগ্রামে ভারতের বিপক্ষে ষষ্ঠটি ধরা দিয়েছিল। তার লাকি সেভেন পঞ্চম উইকেটের থলিটি এসেছিল একই বছর ওল্ড ট্রাফোডে স্বাগতিক ইংল্যান্ডের বিপক্ষে।
পরের বছরই ঢাকায় ব্যাক টু ব্যাক ৫ উইকেটের দেখা পান ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও পাকিস্তানে ব্যাটসম্যানদের নাকানি চুবানি খাইয়ে।
এরপর ২০১৩ সালে ঢাকায় নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে দশমটি আসার পর ২০১৪ সালে চট্টগ্রাম, ঢাকা ও খুলনায় টানা পাঁচ উইকেটের নান্দনিক বোলিং করেছিলেন শ্রীলঙ্কা ও জিম্বাবুয়ের সাথে।
তার ১৫তম শেষ পাঁচ উইকেটের সমৃদ্ধ সংগ্রহ এসেছিল গতবছর চট্টগ্রামে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৪৭ ঘণ্টা, ৩০ আগস্ট ২০১৭
এইচএল/এমএমএস