অথচ দ্বিতীয় দিন শেষে এই দুই অপরাজিত অজি ব্যাটসম্যানেই বিবর্ণ ছিল লাল-সবুজের দল। অবশ্য সেই বিবর্ণতা কাটিয়ে উঠতে খুব বেশ সময় নেয়নি টাইগাররা।
তবে হ্যান্ডসকম্ব ফিরে গেলেও ব্যাট হাতে দারুণ আত্মবিশ্বাসী ছিলেন ওয়ার্নার। আর সেই আত্মবিশ্বাসী ব্যাটেই ঢাকার পর চট্টগ্রামেও তুলে নেন সেঞ্চুরি।
সন্দেহ নেই ওয়ার্নারের সেঞ্চুরিতে স্বাগতিক দলের যেমন হৃদস্পন্দন বাড়ছিল তেমনি বড় সংগ্রহের প্রত্যাশার পারদ ক্রমেই উপরে উঠছিলো সফরকারী দলের। কিন্তু স্মিথদের সেই প্রত্যাশায় জল ঢেলে দেন মোস্তাফিজুর রহমান। তবে কাটার দিয়ে নয়, ডেভিড ওয়ার্নারকে ঘায়েল করতে তিনি অস্ত্র হিসিবে ব্যবহার করেছিলেন বাউন্সার। ৮৮তম ওভারে মোস্তাফিজের বুকসমান বাউন্সারে উঠা শর্ট বলটি স্কুপ করতে গেলে দৃষ্টি নন্দন এক ক্যাচে ব্যক্তিগত ১২৩ রানে স্লিপে ধরা পড়েন ইমরুল কায়েসের হাতে। তখন অজিদের দলীয় সংগ্রহ ২৯৮।
এরপর দলের সাথে ২৩ রান যোগ হতে না হতেই মিরাজ আঘাতে ব্যক্তিগত ১৮ রানে সৌম্যর হাতে স্লিপে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন হিল্টন কার্টরাইট। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত সফরকারী অস্ট্রেলিয়ার দলীয় সংগ্রহ ৫ উইকেটে ৩৪১ রান। যা দলটিকে প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশের চাইতে ৩৬ রানে এগিয়ে রেখেছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০৬ ঘণ্টা, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৭
এইচএল/এমআরএম