ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার নির্বাচকমন্ডলীতে নেই স্মিথ। তবুও, সাবেক ক্রিকেটারদের দাবি, নির্বাচকদের সঙ্গে সময় কাটিয়ে সে নিজের বন্ধুদের দলে সুযোগ দেওয়ারই চেষ্টা করেন।
এমন মন্তব্যের উত্তরে অস্ট্রেলিয়ার একটি সংবাদ মাধ্যমকে স্মিথ বলেন, ‘আমি নির্বাচক নই, তবে অধিনায়ক হিসেবে আমি অবশ্যই নির্বাচকদের সঙ্গে কথা বলে নিজের মত প্রকাশ করি। বন্ধুদের দলে সুযোগ দেওয়ার দাবিকে আমি অত্যন্ত নোংরা চোখে দেখি। পক্ষপাতিত্ব করা আমার কাজ নয়। এই বিষয়ে আমার কিছু বলার নেই। ’
নিউ সাউথ ওয়েলস দলের অভিজ্ঞ ওপেনার এড কোয়ানকে বাদ দেওয়ার পরেই প্রশ্নের মুখে পড়েন স্মিথ। গত মৌসুমে ঘরোয়া ক্রিকেটে সর্বোচ্চ রান কোয়ানের। অথচ সাউথ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ম্যাচে তার জায়গায় খেলানো হয়েছে তরুণ ব্যাটসম্যান ড্যানিয়েল হিউজকে। নিউ সাউথ ওয়েলস দলের কোচ ট্রেন্ট জনস্টন জানিয়েছেন, কোয়ানকে দল থেকে বাদ দেওয়া তার কঠিনতম সিদ্ধান্তের মধ্যে একটি।
এই বিষয়ে বাদ পড়া ব্যাটসম্যান কোয়েন বলেন, ‘দল নির্বাচনের সঙ্গে আমি একমত না হলেও আমার কিছু করার নেই। কিন্তু স্মিথ অস্ট্রেলিয়া দলের অধিনায়ক এবং এটা ওর দল। ’
সাবেক টেস্ট তারকা রডনি হগও মনে করেন এর পেছনে স্মিথেরই অবদান রয়েছে। তবে ব্যাপারটিকে গুরুত্ব দিতে নারাজ স্মিথ। তিনি বলেন, ‘যাদের যা ইচ্ছে করছে বলুক। আমি শুনব, কিন্তু আমার তাও কিছু এসে যাবে না। ’
বাংলাদেশ সময়: ০৯৪৫ ঘণ্টা, ০৪ নভেম্বর, ২০১৭
এমএমএস