শনিবার (১১ নভেম্বর) চিরচেনা মিরপুর স্টেডিয়ামে সাকিব ব্যাট হাতে নামেন সিলেট সিক্সার্সের বিপক্ষে। ম্যাচের পঞ্চম ওভারে ব্যাটিংয়ে আসেন সাকিব।
নিজের খেলা দ্বিতীয় ম্যাচে খুলনা টাইটান্সের বিপক্ষে ব্যাট হাতে এক হাজারি ক্লাবে যেতে ৬ রান দরকার হলেও সাকিব করেছিলেন মাত্র ১ রান। ইনিংসের ১৬তম ওভারে সাকিব ব্যক্তিগত ১ রান করে বিদায় নেন। ৫ রানের আক্ষেপ ছিল তার। প্রথম ম্যাচে ব্যক্তিগত ২৯ রান করলেই বিপিএলের চার অঙ্কের ঘরে পৌঁছাতেন ঢাকা ডায়নামাইটস অধিনায়ক। আউট হয়েছিলেন ব্যক্তিগত ২৩ রানে।
গত ৪ নভেম্বর সাত দলের অংশগ্রহণে এবারের এডিশনের পর্দা উঠে। মর্যাদাপূর্ণ এক হাজারি রানের তালিকায় নাম লেখানোর সবচেয়ে কাছে ছিলেন সাকিব। এই আসরে নামার আগে ৯৭১ রান করতে ৪৮টি ম্যাচ (৪৭ ইনিংস) খেলেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার।
গত আসর দিয়ে তিনজন ১ হাজার রান স্পর্শ করেন। এই আসরে নামার আগে সবার উপরে ছিলেন মুশফিকুর রহিম। ৪৬ ম্যাচে (৪৩ ইনিংস ব্যাটিং করেছেন) তার সংগ্রহ ১১৭২। ব্যাটিং গড় ৩৬.৬২। দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশ ক্রিকেটের আরেক অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ৫১ ম্যাচে (৪৭ ইনিংস) তার ব্যাট থেকে এসেছে ১০৮৮। গড় ২৭.২০। দ্রুততম সময়ে ১ হাজার রানের রেকর্ড গড়েন দেশসেরা ওপেনার তামিম ইকবাল। বিপিএলে নিজের ৩৪ ম্যাচের ৩৩ ইনিংসে ব্যাট করে ৩৪.২০ গড়ে তামিমের রান ১০২৬। পঞ্চম স্থানে ছিলেন পাকিস্তান ওপেনার আহমেদ শেহজাদ (২৭ ম্যাচে ৯৩৭)।
বাংলাদেশ সময়: ২০২০ ঘণ্টা, ১১ নভেম্বর, ২০১৭
এমআরপি