ফলে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ১৪৬ রানের লিড দাঁড় করিয়েছে স্বাগতিকরা। হাতে এখনও ছয় উইকেট রয়েছে।
২০৩ রানে তিন উইকেট হারানো অস্ট্রেলিয়া দ্বিতীয় দিন শেষ করেছিল। যেখানে স্মিথ অপরাজিত ছিলেন ৯২ রানে। তার সঙ্গী ছিলেন সাত রানে শন মার্শ। তবে তৃতীয় দিনের শুরুতে শন মার্শ ব্যক্তিগত ২৮ রানে ফেরত যান। সারা দিনে ইংলিশদের ঐ একটাই সাফল্যা।
পরবর্তীতে ক্যারিয়ারের ২২তম সেঞ্চুরি তুলে নেন স্মিথ। সমান তালে এগিয়ে যান শনের ছোট ভাই মিচেল মার্শ। স্মিথ শেষ পর্যন্ত ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি করে অপরাজিত থাকেন। ৩৯০ বলে ২৮টি চার ও একটি ছক্কায় ২২৯ রান করেন তিনি। এ নিয়ে টানা বছর টেস্টে এক হাজার রানের রেকর্ড গড়লেন তিনি। এর আগে একমাত্র ব্যাটসম্যান হিসেবে স্বদেশি ম্যাথিউ হেইডেনের এমন কীর্তি ছিল। তিনি অবশ্য ২০০১ থেকে ২০০৫ পর্যন্ত রেকর্ড পাঁচবার এই কৃতিত্ব দেখিয়েছেন।
এদিকে পিটার হ্যান্ডসকম্বের পরিবর্তে এই টেস্টে সুযোগ পেয়েই বাজিমাত করেন মিচেল মার্শ। ক্যারিয়ারের ২২তম টেস্টে এসে প্রথম সেঞ্চুরি করে ফেলেন এ অলরাউন্ডার। ডাবল সেঞ্চুরি ছুঁই ছুঁই এ তারকা ১৮১ রানে অপরাজিত আছেন। ২৩৪ বলে ২৯টি চার মারেন তিনি। স্মিথ ও মার্শ জুটি ৩০১ রান করে মাঠ ছেড়েছে।
এদিন ইংল্যান্ডের হয়ে একমাত্র উইকেটটি পান স্পিনার মঈন আলী। এর আগে দলটি নিজেদের প্রথম ইনিংসে ৪০৩ রানে অলআউট হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৪১২ ঘণ্টা, ১৬ ডিসেম্বর, ২০১৭
এমএমএস