প্রথম ইনিংসে অজিদের রান পাহাড়ই পার্থক্য গড়ে দেয়। স্টার্ক-কামিন্স-হ্যাজলউডদের বোলিং তোপে চাপা পড়ে ইংলিশদের ব্যাটিং লাইনঅাপ।
একাই পাঁচ উইকেট দখল করেন জস হ্যাজলউড (দুই ইনিংস মিলিয়ে ৮টি)। দু’টি করে নেন প্যাট কামিন্স ও স্পিনার নাথান লায়ন। অন্যটি প্রথম ইনিংসের চার উইকেটশিকারী মিচেল স্টার্কের।
প্রথম ইনিংসে স্মিথ-মিচেল মার্শের ব্যাটিং নৈপুণ্যে ২৫৯ রানের লিড নেয় অজিরা। দু’জনের পঞ্চম উইকেট পার্টনারশিপে আসে ৩০১। ইংল্যান্ডের ৪০৩ রানের (শেষ ৩৫ রানে ৬ উইকেটের পতন ঘটে) জবাবে ৯ উইকেটে ৬৬২ রানে ইনিংস ঘোষণা করে অস্ট্রেলিয়া।
ক্যারিয়ার সেরা ২৩৯ রানের অধিনায়কোচিত ইনিংস উপহার দেন স্মিথ। ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরিটি ডাবলে রূপ দেওয়া হয়নি মিচেল মার্শের। ১৮১ রানে আউট হন তিনি।
পাঁচ ম্যাচের অ্যাশেজ সিরিজে ৩-০ তে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া। ব্রিসবেনে ১০ উইকেটে হারের লজ্জার পর অ্যাডিলেডে দিবারাত্রির টেস্টে ১২০ রানে পরাজয় বরণ করেন রুট-কুক-ব্রড-অ্যান্ডারসনরা।
ক্রিসমাসের পরদিন বক্সিং ডে টেস্টে মুখোমুখি হবে দু’দল। আগামী ২৬ ডিসেম্বর মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে চতুর্থ টেস্ট শুরু বাংলাদেশ সময় ভোর সাড়ে ৫টায়।
বাংলাদেশ সময়: ১৪০২ ঘণ্টা, ১৮ ডিসেম্বর, ২০১৭
এমআরএম