বিজয়ের নামের পাশে ১৮টি চার ও ৪টি ছক্কা। আর মেহেদির নামের পাশে চার ২০টি এবং ছক্কা ২টি।
বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) বিকেএসপিতে বিনা উইকেটে ২৩ রান নিয়ে দ্বিতীয় দিনের খেলা শুরু করে খুলনা। খেলতে নেমে এনামুল বিজয়ের সাথে ৮৯ রানের জুটি গড়ে ব্যক্তিগত ৩০ রানে মো. শরীফের বলে ফেরেন সৌম্য সরকার।
ওই শেষ। এরপর পুরো দিন আর কোনো উইকেট হারাতে হয়নি খুলনাকে। ঢাকার বোলারদের উপর রীতিমত স্টিমরোলার চালিয়ে ১ উইকেটের খরচায় সংগ্রহ করেছে ৩৭০।
মেহেদি হাসানের ৭ উইকেটের স্পিন ঘূর্ণিতে প্রথম ইনিংসে ঢাকার সংগ্রহ করছিল ১১৩ রান।
এদিকে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের মধ্যকার ম্যাচে দ্বিতীয় দিন শেষে ২৬৭ রানে এগিয়ে চট্টগ্রাম বিভাগ। প্রথম ইনিংসে তাদের করা ২১৫ রানের জবাবে খেলতে নেমে ১৩৭ রানে গুটিয়ে গেছে সিলেটের প্রথম ইনিংস।
বল হাতে চট্টগ্রামের হয়ে ইফতেখার সাজ্জাদ রনি ৫টি, মেহেদি হাসান রানা ৩টি এবং মোঃ সাইফউদ্দিন ও শাখাওয়াত হোসেন নিয়েছেন ১টি করে উইকেট।
এদিকে নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নেমে সাদিকুর রহমানের ৫৪ ও মোঃ জসিমউদ্দিনের ৫৬ রানে দিন শেষে ৫ উইকেটে ১৮৯ রান সংগ্রহ করেছে চট্টগ্রাম বিভাগ।
সিলেটের হয়ে বল হাতে এবাদত হোসেন ২টি, আবু যায়েদ রাহি, এনামুল হক জুনিয়র ও শাহনুর রহমান নিয়েছেন ১টি করে উইকেট।
আর রাজশাহীর শহীদ কামরুজ্জামান স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় দিন শেষে ঢাকা মেট্ট্রোর চেয়ে ২৩৩ রানে পিছিয়ে রাজশাহী বিভাগ। সাদমান ইসলাম ৭৫ ও মার্শাল আইয়ুবের ৬৭ রানে ভর করে সবকটি উইকেটের বিনিময়ে প্রথম ইনিংসে ৩২৮ রানের সংগ্রহ পায় ঢাকা।
রাজশাহীর হয়ে বল হাতে তাইজুল ইসলাম নিয়েছেন ৫টি উইকেট। ৩টি ফরহাদ রেজা ও শফিউল ইসলাম নিয়েছেন ২টি উইকেট।
জবাবে নিজেদের প্রথম ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নেমে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৯৫ রান নিয়ে দিন শেষে করেছে রাজশাহী বিভাগ। দলের হয়ে ৪৩ রানে অপরাজিত আছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। আর ৪৭ রানে মিজানুর রহমান।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩১ ঘণ্টা, ২১ ডিসেম্বর, ২০১৭
এইচএল/এমআরএম