পুরো সিরিজ জুড়েই ভালো ক্রিকেট খেলেছে দু’দলই। দেখা মিলছে বেশকিছু রেকর্ডের।
১১৪ রানে সহজ টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে ক্রিস গেইল ঝড়ে দাঁড়াতেই পারেনি ইংলিশ বোলাররা। ২৭ বলে ৭৭ রানের এক বিধ্বংসী ইনিংস খেলেন গেইল। ইনিংসটি সাজানো ছিল ৫টি চার ও ৯টি ছয়ের সাহায্যে। এদিন মাত্র ১৯ বলে পঞ্চাশ স্পর্শ করেন গেইল, ওয়ানডেতে ক্যারিবীয় কোনো ব্যাটসম্যানের এটাই দ্রুততম ফিফটি। ২০১০ সালে অ্যান্টিগায় দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ২০ বলে ফিফটি করে আগের রেকর্ডটি গড়েছিলেন ড্যারেন স্যামি। পরে ১২ দশমিক ১ বলেই ৩ উইকেট হারিয়ে জয়ে লক্ষ্যে পৌঁছে যায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
এর আগে ড্যারেন স্যামি জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ৮৮ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে ইংল্যান্ড। সেই চাপ আর সামাল দিতে পারেনি তারা। ওশান টমাসের বোলিং তোপে মাত্র ১১৩ রানে অল আউট হয় ইংল্যান্ড।
টমাস ২১ রানে নেন ৫ উইকেট। ইল্যান্ডের হয়ে সর্বোচ্চ ২৩ রান আসে অ্যালেক্স হেলস ও জশ বাটলারের ব্যাট থেকে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের ওশান টমাস ম্যাচ সেরা নির্বাচিত হয়েছেন। আর ব্যাট হাতে ৪২৪ করে সিরিজ সেরা হয়েছেন ক্রিস গেইল।
বাংলাদেশ সময়: ০৩১৬ঘণ্টা, মার্চ ০৩, ২০১৯
আরএআর/এসআইএস/এমএমএস