দিনের শেষে সেই অসহায়ত্বই যেন ফুটে উঠলো লিটন দাসের কন্ঠেও। তবে শর্ট বলের থেকেও ব্যাটসম্যানদের মনযোগের অভাবেই এমন ধ্বসের কারণ মানছেন এই মিডলঅর্ডার ব্যাটসম্যান।
টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে দলকে শুরুটা দারুণ এনে দেন তামিম ইকবাল ও সাদমান ইসলাম। ৭৫ রানের জুটি গড়েন দুজন। সাদমান ২৭ রানে আউট হলেও দলকে এগিয়ে নতে থাকেন তামিম। কিন্তু ওয়েগনার আক্রমণে আসার পরই যেনো অন্য চেহারা।
একের পর এক শর্ট বল করে বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের নাভিশ্বাস তোলেন ওয়েগনার। সফলতার ফোল সরূপ তুলে নেন বাংলাদেশের চারটি উইকেট। কম যাননি ট্রেন্ট বোল্টও। তিনি নেন ৩ উইকেট।
১১৯ রানে মাত্র এক উইকেট হারানো বাংলাদেশ ২১১ রানেই শেষ। তাই তো লিটনের কন্ঠে শর্ট বলের হতাশার পাশাপাশি উঠে আসে মনোযোগের বিষয়টিও।
বলেন, ‘দুই দিন খেলা হয়নি। তারপর খুব ভালো একটি শুরু পেয়েছিলাম আমরা। যে রকম শুরু হয়েছিল, আরেকটু ভালো করা যেত। ব্যাটসম্যানরা আরেকটু মনোযোগ দিয়ে খেললে আরও ভালো হতো। এরপরও দিনের শেষে ওদের দুটি উইকেট নিতে পেরেছি এটি ভালো দিক। ’
‘উইকেট ভয়ঙ্কর বলব না। তবে কন্ডিশন তো বোলারদের পক্ষে ছিল। এ রকম কন্ডিশনে ব্যাটসম্যানের ফোকাস ভালো থাকলে সফল হওয়ার সুযোগ বেশি থাকে। তামিম ভাই ফোকাসড ছিলেন, সফল হয়েছেন। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫০ ঘণ্টা, মার্চ ১০, ২০১৯
এমকেএম