এর আগে চলতি বছরেই আর্ন্তজাতিক ক্রিকেটে প্রথম নারী আম্পায়ার হিসেবে অভিষেক হয় ক্লেয়ার পোলোসাকের। ডিভিশন-২ ওয়ার্ল্ড ক্রিকেট লিগের (ডব্লিউসিএল) ফাইনালে নামিবিয়া বনাম ওমানের ম্যাচের মধ্য দিয়ে পুরুষদের ক্রিকেটে প্রথম নারী আম্পায়ার দেখে বিশ্ব।
২৩ মে ৫১ বছরে পা দেওয়ার আগে সুখবরটা পেলেন লক্ষ্মী। ক্রিকেট ইতিহাসে হলেন প্রথম নারী রেফারি। ২০০৮-০৯ সাল পযর্ন্ত ভারতের নারী ক্রিকেট লিগে রেফারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। তিন জাতি নারী ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টিতেও রেফারি ছিলেন লক্ষ্মী।
রেফারি হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করার আগে লক্ষ্মী ডানহাতি ব্যাটসম্যান-বোলার ছিলেন। ১৯৮৬-২০০৪ পযর্ন্ত সাউথ সেন্ট্রাল রেলওয়ে, অন্ধ্র, বিহার, ইস্ট জোন এবং সাউথ জোনের হয়ে পেশাদারি ক্রিকেট খেলেছেন তিনি।
আইসিসির নিয়োগ প্রাপ্তির পর লক্ষ্মী বলেন, ‘আইসিসির প্যানেলে আইসিসির দ্বারা নিয়োগ পাওয়া আমার জন্য সত্যি সম্মানের। ভারতে আমার ক্রিকেটার এবং রেফারি হিসেবে দায়িত্ব পালনের দীর্ঘ ক্যারিয়ার আছে। আমার এই অভিজ্ঞতা আর্ন্তজাতিক অঙ্গনে ভালোভাবে ব্যবহার করব। আমাকে এই সুযোগ দেওয়ার জন্য আইসিসি, বিসিসিআই এবং ক্রিকেট সংশ্লিষ্ট সিনিয়দের ধন্যবাদ জানাই। ’
২০১৯ সালে নারীদের আম্পায়ার ও রেফারি হিসেবে নিয়োগ দিয়ে দু’টি মাইলফলক সিদ্ধান্ত নিয়েছে আইসিসি। সেই প্রসঙ্গে আইসিসির সিনিয়র ম্যানেজার আদ্রিয়ান গ্রিফিথ বলেন, ‘আমরা সবসময় নারীদের স্বাগত জানাই। সব নিয়োগ মেধার ভিত্তিতে দেওয়া হচ্ছে। ’
বাংলাদেশ সময়: ০৮০১ ঘন্টা, মে ১৪, ২০১৯
ইউবি