এম. চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে ম্যাচের শেষ দিনে ডিওয়াই পাতিলের দেওয়া ৩৩৭ রানের জবাবে ৩ উইকেটে ১৫৬ রান করার পর ম্যাচ ড্রয়ের ঘোষণা দেন ম্যাচ আম্পায়ার। বিসিবিকে ড্র এনে দিয়েছে নাজমুল হাসান শান্ত ও মুমিনুলের ব্যাট।
দলীয় ১৪ রানে ওপেনার জহুরুল ইসলামের (১১) বোল্ড হওয়ার ধাক্কাটা সামাল দেন মুমিনুল। এরপর ৪২ রানে আরেক ওপেনার সাদমান ইসলামকে (১৬) হারায় বিসিবি। সেখান থেকে শান্তকে নিয়ে ৭৫ রানের জুটি গড়েন মুমিনুল। ফিফটি থেকে ৫ রান দূরে থাকতে শুভম রাঞ্জানের বলে ক্যাচ দিয়ে সাজঘরের পথ ধরেন তিনি।
এরপর আর কোনো উইকেট হারাতে দেননি শান্ত ও সাইফ হাসান। প্রতিপক্ষ বোলারদের ধৈর্যের পরীক্ষা নিয়ে ফিফটি করেন শান্ত। শেষ পযর্ন্ত ১০০ বলে ৫৯ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। তার ইনিংসটি সাজানো ছিল ৬ চার ও ১ ছক্কায়। সাইফের ব্যাট থেকে এসেছে ২১ রান।
এর আগে তৃতীয় দিন নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসে ৮ উইকেটে ২৭৪ রান করা ডিওয়াই পাতিল সকালে থেমে যায় ৩১১ রানে। স্বাগতিকদের পরের উইকেট দু’টি ভাগাভাগি করে নেন তাসকিন আহমেদ ও নাঈম হাসান। তাসকিন আগের দিন নিয়েছিলেন ৪ উইকেট। নাঈমের শিকার ২টি।
ডিওয়াই পাতিল প্রথম ইনিংসে ১০ উইকেটে করেছিল ৩৩১ রান। তাইজুল একাই নিয়েছিলেন ৬ উইকেট। এরপর কাজী নুরুল হাসান সোহানের ৮৭ রানের ওপর ভর করে বিসিবি একাদশ প্রথম ইনিংসে করে ৩০৬ রান।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৫০ ঘণ্টা, জুলাই ১৯, ২০১৯
ইউবি