চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান বলেছেন, চট্টগ্রামের সব বধ্যভূমিই সংরক্ষণ করা হবে। আপনারা লিস্ট দিন।
পাহাড়তলী বধ্যভূমি কমপ্লেক্স বাস্তবায়ন পরিষদের উদ্যোগে মঙ্গলবার (২৮ মার্চ) সকাল ১১টায় ডিসি কার্যালয়ে স্মারকলিপি প্রদান শেষে নেতৃবৃন্দের সঙ্গে নির্ধারিত বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি নেতৃবৃন্দের সঙ্গে যাবতীয় বিষয়ে খুঁটিনাটি কথা বলেন এবং উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সঙ্গে টেলিফোনে ও অধস্তন কর্মকর্তাদের সঙ্গেও তাৎক্ষণিক কথা বলে আগামী ১৫ দিনের মধ্যেই আইনানুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণের কথা জানান। তিনি এ বিষয়ে চট্টগ্রামের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের লোকজনের সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন।
সাম্প্রতিককালে চট্টগ্রামের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ এবং ভেজালবিরোধী অভিযানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনসহ সামগ্রিক উন্নয়নে জেলা প্রশাসকের কাজের ভূয়সী প্রশংসা করে নেতৃবৃন্দ বলেন, যেকোনো ভালো কাজে তাদের সর্বাত্মক সমর্থন থাকবে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা কেন্দ্র ট্রাস্টের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. মাহফুজুর রহমান ও রুউফুল হোসেন সুজা, নাট্যজন-সাংবাদিক প্রদীপ দেওয়ানজী, একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির কেন্দ্রীয় সদস্যসচিব লেখক-সাংবাদিক শওকত বাঙালি, গাজী মো. কামরুল ইসলাম, পাহাড়তলী বধ্যভূমি কমপ্লেক্স বাস্তবায়ন পরিষদের আহ্বায়ক নাট্যজন মোস্তফা কামাল যাত্রা ও সদস্যসচিব সাহাব উদ্দীন আঙ্গুর, সদস্য নুরুল আলম রাহাত, মো. সেলিম বাদশা, জসিম উদ্দীন আহম্মেদ, মো. আবু সুফিয়ান, জুনায়েদ হোসেন, মোতাহের হোসেন স্বপন, বশির আহম্মেদ রুবেল প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ২১০০ ঘণ্টা, মার্চ ২৮, ২০২৩
এআর/টিসি