চট্টগ্রাম: অক্টোবরের মধ্যেই ঘোষণা অনুযায়ী জাতীয় সংখ্যালঘু কমিশন গঠন করতে হবে। অন্যথায় নভেম্বরে ঢাকায় মহাসমাবেশ ও নতুন কর্মসূচি আসবে।
শুক্রবার (৬ অক্টোবর) চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব চত্বরে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ, চট্টগ্রাম মহানগর ও চট্টগ্রাম উত্তর জেলা শাখার সমাবেশে কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক শ্যামল কুমার পালিত এসব কথা বলেন।
চট্টগ্রাম উত্তর জেলার সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা ইন্দু নন্দন দত্তের সভাপতিত্বে এবং চট্টগ্রাম মহানগর যুব ঐক্য পরিষদের সভাপতি অ্যাডভোকেট রুবেল পালের সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম মহানগর সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নিতাই প্রসাদ ঘোষ, রতন আচার্য্য, ডা. তপন কান্তি দাশ, বিশ্বজিৎ পালিত, সুমন কান্তি দে, মিনু রাণী দেবী, চসিক কাউন্সিলর নিলু নাগ, পুলক খাস্তগীর, রুমকি সেনগুপ্ত, সুকান্ত দত্ত, ডা. বিধান মিত্র, রমাকান্ত সিংহ, রিমন মুহুরী, অধ্যাপক শিপুল কুমার দে, ডা. রতন নাথ, অলক দাশ, বিপুল কান্তি দত্ত, বিমল চন্দ্র নাথ, সুভাষ সরকার, অশোক চক্রবর্তী, বিশ্বজিৎ মজুমদার, কাজল লোধ, অরবিন্দু পাল অরুন, প্রণব সাহা, জয়া বল তপু, বীণা মজুমদার, প্রদীপ কুমার দাশ, প্রদীপ দে, অলক দাশ, তাপস শীল, খোকন কান্তি দে, অমল শিকদার, লিটন ভট্টাচার্য্য, অ্যাডভোকেট লিটন কান্তি গুহ, মান্না দে, রুবেল শীল, রাহুল দত্ত, টিটু চৌধুরী, শুভাশীষ চৌধুরী, অমিত পালিত অংকুর, বিজয় দেবনাথ প্রমুখ।
বক্তারা সরকারি দলের ২০১৮ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে দেওয়া প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী অর্পিত সম্পত্তি আইন যথাযথ বাস্তবায়ন, সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন প্রণয়ন, সমতলের ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠীর জন্য পৃথক ভূমি কমিশন গঠন ও বৈষম্য বিলোপ আইন প্রণয়ন, পাবর্ত্য শান্তি চুক্তির যথাযথ বাস্তবায়নে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি জোর দাবি জানান।
সমাবেশে আসন্ন শারদীয় দুর্গোৎসব নির্বিঘ্নে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে উদযাপনের লক্ষ্যে সবার সহযোগিতা কামনা করা হয় এবং দুর্গোৎসব চলাকালীন কর্মসূচিদানে বিরত থাকার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানানো হয়। সমাবেশ শেষে বিক্ষোভ মিছিল নগরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে চেরাগি মোড়ে এসে শেষ হয়।
বাংলাদেশ সময়: ২১৪৫ ঘণ্টা, অক্টোবর ৬, ২০২৩
এআর/পিডি/টিসি