ঢাকা, শুক্রবার, ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ১৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে’

নিউজ ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৯৩৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৬, ২০২৩
‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে’

চট্টগ্রাম: নানা আয়োজনে মহান বিজয় দিবস উদযাপন করেছে বিজিসি ট্রাস্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ।

শনিবার (১৬ ডিসেম্বর) বিজয় দিবস উপলক্ষে শহীদ মিনার ও বঙ্গবন্ধুর ম্যুারালে  পুষ্পস্তবক অর্পণ, র‌্যালী, বৃক্ষরোপণ ও আলোচনা সভা সহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এ এফ এম আওরঙ্গজেব।

ডেপুটি রেজিস্ট্রার সালাহউদ্দিন শাহরিয়ার এর সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয় এর পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর ড. হযরত আলী মিয়া, ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের চেয়ারম্যান ড. মো. সরোয়ার উদ্দিন, ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার ড. এস এম শোয়েভ, কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান মো. সালাহ উদ্দিন চৌধুরী, বিশ্ববিদ্যালয়ের আইকিউএসি এর পরিচালক রানা করন, এমবিএ কো-অর্ডিনেটর সৌমেন চক্রবর্তী, আইন বিভাগের চেয়ারম্যান মো. আবদুল হান্নান, ফার্মেসী বিভাগের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জাহেদ বিন রহিম, ইংরেজী বিভাগের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মোঃ আজিম উদ্দিন, জার্নালিজম এন্ড মিডিয়া ষ্টাডিজ বিভাগের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ইয়াসির সিলমী, বিশ্ববিদ্যালয়ের এমপিএইচ প্রোগ্রামের কো-অর্ডিনেটর অভিজিৎ পাঠক প্রমূখ ।

আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে উপাচার্য প্রফেসর ড. এ এফ এম আওরঙ্গজেব বলেন, বীরের জাতি হিসেবে বাঙালি পৃথিবীব্যাপী সুনাম অর্জন করছে ৭১ সালে দীর্ঘ নয় মাসের স্বাধীনতা যুদ্ধে জয় লাভের মাধ্যমে।

আমাদের মুক্তিযুদ্ধে যারা অংশগ্রহণ করেছে তাদের খুব বেশি চাওয়া পাওয়া ছিলো না, দেশের প্রতি মমত্ববোধ থেকেই তারা স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছে,  আর সেই বীর মুক্তিযোদ্ধারই হলো এদেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান। ১৬ ডিসেম্বর-১৯৭১ সালে ৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে আমরা স্বাধীনতা ও বিজয়ের স্বাদ লাভ করেছি। জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান মুক্তিযুদ্ধাদের আশা-আকাংখাকে প্রস্ফুটিত করার লক্ষ্যে আমাদের সবাইকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ঐক্যবদ্ধ হয়ে ২০৪১ সালের রূপকল্প অনুযায়ী  বাংলাদেশকে উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তুলতে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে হবে। ১৯৭৫ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বপরিবারে হত্যার মধ্য দিয়ে এ দেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার মাধ্যমে বিকৃত করা তথা অপচেষ্টা করা হয়েছে। তাই  মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তিকে আমাদের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সঠিক ইতিহাস জানাতে হবে।  

বাংলাদেশ সময়: ১৯৩০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৬, ২০২৩
পিডি/টিসি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।