চট্টগ্রাম: মো. সাদিক ও তার বোন ২৭ জানুয়ারি রাতে সিএনজি অটোরিকশায় ফেলে আসেন পাসপোর্ট, টিকার সনদসহ গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র। পরে অভিযোগ করেন পুলিশের কাছে।
সাদিক বাংলানিউজকে বলেন, গত ২৭ জানুয়ারি নগরের গরীবুল্লাহ শাহ (র.) মাজার গেট এলাকায় সিএনজি অটোরিকশায় আমার কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র ফেলে আসি। পরে বিষয়টি পুলিশকে অবহিত করলে তারা আমার হারিয়ে যাওয়া কাগজপত্র উদ্ধার করে দেন।
তিনি জানান, সিএনজি অটোরিকশায় চড়ে খুলশীতে তাদের বাসার সামনে নেমে যাওয়ার সময় একটি ব্যাগ গাড়িতে ফেলে আসেন। ব্যাগে পাসপোর্ট ও করোনা টিকার সনদ এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র ছিল। পরে বাড়ির সিসিটিভি ফুটেজ দেখে সিএনজি অটোরিকশার নম্বর শনাক্ত করা হয়। বিষয়টি পুলিশকে অবহিত করলে ট্রাফিক বিভাগ অভিযানে নেমে ব্যাগ উদ্ধার করেন।
চট্টগ্রাম ট্রাফিক উত্তর বিভাগের উপ পুলিশ কমিশনার জয়নুল আবেদীন বাংলানিউজকে বলেন, বিষয়টি আমরা জানার পর সিএমপি ট্রাফিক বিভাগের একটি টিম কাজ শুরু করে। ‘আমার গাড়ি নিরাপদ’ অ্যাপসের মাধ্যমে ট্রাফিক বিভাগে কর্মরত সার্জেন্ট মোস্তাফিজুর রহমান সিএনজি অটোরিকশা থেকে কাগজপত্র উদ্ধার করেন।
জিইসি মোড়ে কর্তব্যরত সার্জেন্ট মোস্তাফিজুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, আমাকে ভিকটিম অবহিত করলে সিএনজি অটোরিকশাটি শনাক্ত করি। আমার গাড়ি নিরাপদ অ্যাপস্ ব্যবহার করে চালকের পুরো ঠিকানা বের করে চালকের সঙ্গে মুঠোফোনের মাধ্যমে যোগাযোগ করে কাগজপত্র উদ্ধার করি।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৫০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০১, ২০২২
বিই/টিসি