গত ১২ সেপ্টেম্বর বাংলানিউজে প্রকাশিত ‘জিটিআই পরিচালকের বিরুদ্ধে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ’ শিরোনামের নিউজটির বিষয়ে বক্তব্য দিয়েছেন তিনি। তার দাবি, সংবাদের তথ্য ‘মিথ্যা ও ভুল তথ্য সংবলিত’।
প্রফেসর এ কে এম রফিকুল ইসলাম দাবি করেন, মিথ্যা তথ্য সংবলিত সংবাদে তার মান-সম্মান ও পদমর্যাদা হানি ঘটেছে।
এর আগে সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদক অভিযোগকারী, অভিযুক্ত ব্যক্তি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সঙ্গে কথা বলে প্রতিবেদনটি তৈরি করেন। প্রতিবেদনে সংশ্লিষ্ট সবারই বক্তব্য রয়েছে।
উল্লেখ্য, জিটিআই পরিচালক প্রফেসর এ কে এম রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে পাঁচ লাখ টাকা নিয়ে চাকরি না দেওয়ার অভিযোগ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পার্শ্ববর্তী বয়ড়া গ্রামের মো. শফিকুল ইসলাম শাহীন।
এছাড়া ট্রেনিংয়ের গাড়ি ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করা, কোর্স পরিচালক নামে আলাদা পদ সৃষ্টি করে প্রতিটি প্রশিক্ষণ থেকে অতিরিক্ত অর্থ আত্মসাৎ, জিটিআইয়ের ডরমেটরিতে ৪০টি নিম্নমানের খাট ক্রয় এবং সহকর্মী ও কর্মচারীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করাসহ বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে প্রফেসর এ কে এম রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০৮ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৭, ২০১৮
এসআই