শুক্রবার (২১ সেপ্টেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার মো. ছাইফুল ইসলাম বাংলানিউজকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন। এ বিষয়ে বাকৃবি অফিসার পরিষদের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের স্বাক্ষরিত একটি বিজ্ঞপ্তিও প্রকাশ করা হয়েছে।
বিজ্ঞতিতে বালা হয়, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন অবৈধভাবে মোট আট জনের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়েছিল। মূলত তাদের ন্যায়সঙ্গত দাবি আদায়ের জন্যই উপাচার্য ও উপ-উপাচার্যের সঙ্গে কর্মকর্তাদের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনাটি ঘটেছিল। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে শক্ত প্রতিবাদ জানানোর কারণেই প্রশাসন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রত্যাহার করে নিয়েছেন।
এতে আরও উল্লেখ করা হয়, ধর্মমন্ত্রী অধ্যক্ষ মতিউর রহমান তাদের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করেন এবং বাকৃবি ক্যাম্পাসে এসে শাস্তিমূলক ব্যবস্থার প্রত্যাহারে শান্তিপূর্ণ সমাধান করে দেওয়ায় ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
অফিসার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ মাহবুবুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ বাস্তবায়নসহ বিভিন্ন যৌক্তিক দাবি আদায়ের জন্য প্রশাসনকে আগামী রোববার (২৩ সেপ্টেম্বর) পর্যন্ত সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে। এ সময়ের মধ্যে দাবি আদায় না হলে পরবর্তীতে কঠোর কর্মসূচির সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
কর্মকতা-কর্মচারীদের শোকজ ও সাময়িক বরখাস্ত আদেশ প্রত্যাহার করা হয়েছে বলে বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার মো. ছাইফুল।
বাংলাদেশ সময়: ১৮১৮ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২১, ২০১৮
জিপি