বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) তত্ত্বাবধানে শনিবার (৩০ নভেম্বর) সকালে দেশের ছয়টি বিশ্ববিদ্যালয়ে একযোগে এ পরীক্ষা হয়।
বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত এ পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়েছেন মোট ৩৫ হাজার ৯৮২ ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী।
ছয় কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে- বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় (সিভাসু), সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এবং পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। তবে খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় নতুন হওয়ায় সেখানে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়নি।
চট্টগ্রামের সিভাসু কেন্দ্রের তত্ত্বাবধানে ছিলেন ইউজিসি সদস্য অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন। তিনি বলেন, প্রথমবারের মতো দেশের সাতটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য গুচ্ছ পদ্ধতিতে পরীক্ষা সম্পন্ন হলো। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের ভোগান্তি কমাতেই এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
‘বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের তত্ত্বাবধানে তথ্যপ্রযুক্তিকে ব্যবহার করে এ পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে। আশা করি ভবিষ্যতে আমরা সাধারণ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সহ সবগুলোতেই এ পদ্ধতি প্রয়োগ করতে পারবো। টোটাল বিষয়টাকে আইসিটি ভিত্তিক করা যায় কিনা সে বিষয়টি নিয়ে আমরা কাজ করছি। ’
সিভাসু উপাচার্য অধ্যাপক ড. গৌতম বুদ্ধ দাশও পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন করেন।
২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে সাত কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩ হাজার ৫৫৫টি আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫৪ ঘণ্টা, নভেম্বর ৩০, ২০১৯
এমআর/এমএ