ঢাকা: বড় কোনো সহিংসতা ছাড়াই শেষ হলো ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন। এখন চলছে গণনা।
মঙ্গলবার (২১ মে) ১৫৬ উপজেলায় সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়, যা শেষ হয় বিকেল ৪টায়।
ভোটে কারচুপির চেষ্টা, মারামারির মতো ঘটনাও ঘটেছে বিভিন্ন এলাকায়। এতে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাসহ কয়েকজনকে আটক ও গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম তিনটার দিকে জানিয়েছিলেন, কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। তবে সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলায় এক আনসার সদস্য হার্ট অ্যাটাকে মারা গেছেন। ১৮টির মতো বিশৃঙ্খল ঘটনা ঘটার কথাও জানিয়েছিলেন তিনি।
ইসি সচিব আধাবেলায় ১৭ শতাংশ ভোট পড়ার তথ্য জানিয়ে দুপুরের পর ভোটের হার বাড়ার আশাও করেছিলেন।
দ্বিতীয় ধাপে ১৫৬ উপজেলায় সংখ্যা ১৩ হাজার ১৬টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ হয়েছে। এতে তিন কোটি ৫২ লাখ চার হাজার ৭৪৮ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ পেয়েছেন।
দেশের ৪৯৫টি উপজেলার মধ্যে এবার ৪৭৬টি উপজেলায় চার ধাপে ভোটগ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয় ইসি। গত ৮ মে প্রথম ধাপে ১৩৯টি উপজেলায় ভোট হয়েছে। অন্যগুলোয় আগামী ২৯ মে ও ৫ জুন ভোটগ্রহণ করা হবে। কয়েকটি উপজেলার মেয়াদ পূর্তি না হওয়ায় ভোটের তফসিল এখনও দেয়নি ইসি।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪৮ ঘণ্টা, মে ২১, ২০২৪
ইইউডি/এসআইএ