এদিন সকালে বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট-বিএনএফের (টেলিভিশন) সঙ্গে প্রথমে বসার কথা ছিল। তবে বন্যায় দলটি ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম পরিচালনার জন্য সংলাপে আসতে পারবে না বলে ইসিকে জানিয়েছে।
ইসির ভারপ্রাপ্ত সচিব হেলালুদ্দীন আহমেদ বাংলানিউজকে জানান, ঈদের আগে ছয়টি দল এবং ঈদের পর ১০ সেপ্টেম্বর থেকে সঙ্গে সংলাপে বসার জন্য সময় দেওয়া হয়েছিল। এতে ২৪ আগস্ট বেলা ১১টায় বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট-বিএনএফ (টেলিভিশন), বিকেল ৩টায় ডাকা হয়েছে বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটকে (ছড়ি প্রতীক)। এরপর ২৮ আগস্ট বেলা ১১টায় আসছে বাংলাদেশ মুসলিম লীগ-বিএমএল (হাত-পাঞ্জা), বিকেল ৩টায় খেলাফত মজলিস (দেওয়াল ঘড়ি)।
আর ৩০ আগস্ট বেলা ১১টায় বাংলাদেশ বিল্পবী ওয়ার্কার্স পার্টি (কোদাল) এবং বিকেল ৩টায় জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি, জাগপা’র (হুক্কা) সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি।
অন্যদিকে ঈদের পরে ১০ সেপ্টেম্বর বেলা ১১টায় বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট (মোমবাতি), বিকেল ৩টায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ (হাতপাখা); ১২ সেপ্টেম্বর বেলা ১১টায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস (রিকশা), বিকেল ৩টায় ইসলামী ঐক্যজোট (মিনার) এবং ১৪ সেপ্টেম্বর বেলা ১১টায় বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি (হাতঘড়ি) এবং বিকেল ৩টায় ইসলামী ফ্রন্ট বাংলাদেশের (চেয়ার) সঙ্গে সংলাপে বসবে নির্বাচন কমিশন।
৩১ জুলাই সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে এবং গত ১৬ ও ১৭ আগস্ট গণমাধ্যমের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সংলাপে বসেছিল ইসি। তারা সেনা মোতায়েন, না ভোটের প্রবর্তনসহ আড়াই ডজনের মতো প্রস্তাবনা দেয়।
দশম সংসদ নির্বাচনের আগেও কাজী রকিবউদ্দীন আহমদের নেতৃত্বাধীন কমিশনও সংলাপে বসেছিলো দলগুলোর সঙ্গে। এর আগে ২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচনের আগে তৎকালীন এটিএম শামসুল হুদার নেতৃত্বাধীন কমিশনও সংলাপ করেছে। তবে সে সময় বিএনপি তাদের ডাকে আসেনি।
**দলগুলোর সংলাপে আড়াই ডজন প্রস্তাবনা আলোচনার টেবিলে
**বিএনপি পরে আ’লীগের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি
বাংলাদেশ সময়: ২০০১ ঘণ্টা, আগস্ট ২৩, ২০১৭
ইইউডি/এএ