ইসির জনসংযোগ পরিচালক এসএম আসাদুজ্জামান জানিয়েছেন, ২৮ আগস্ট বেলা ১১টায় বাংলাদেশ মুসলিম লীগ-বিএমএল ( হাত পাঞ্জা) এবং বিকেল ৩টায় খেলাফত মজলিশের (দেওয়াল ঘড়ি) সঙ্গে সংলাপ রয়েছে।
গত ২৪ আগস্ট বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে এ কার্যক্রম শুরু করে নির্বাচন কমিশন।
অন্যদিকে ঈদের পরে ১০ সেপ্টেম্বর বেলা ১১টায় বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট (মোমবাতি), বিকাল ৩টায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ (হাতপাখা); ১২ সেপ্টেম্বর বেলা ১১টায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস (রিকশা), বিকাল ৩টায় ইসলামী ঐক্যজোট (মিনার) এবং ১৪ সেপ্টেম্বর বেলা ১১টায় বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি (হাতঘড়ি) ও বিকাল ৩টায় ইসলামী ফ্রন্ট বাংলাদেশ (চেয়ার) এর সঙ্গে সংলাপে বসবে নির্বাচন কমিশন। এর পর নিবন্ধিত ২৮টি দলের সঙ্গে বসার সময়সূচি নির্ধারণ করবে।
এরই মধ্যে গত ৩১ জুলাই সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে এবং গত ১৬ ও ১৭ আগস্ট গণমাধ্যমের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সংলাপে বসেছিল ইসি। তারা সেনা মোতায়েন, না ভোটের প্রবর্তনসহ আড়াই ডজনের মতো প্রস্তাবনা দিয়েছিলেন।
আর সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট সংলাপে এসে জাতীয় পরিষদ গঠন করে নির্বাচন সম্পন্ন করার দাবি জানায়। একইসঙ্গে দলটি নির্বাচনের সময় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে ইসির অধীনে আনা ও স্থায়ী ঠিকানায় নাগরিকদের ভোটার করে নেওয়ার প্রতি জোর দেয়।
বাংলাদেশ সময়: ২০৪৫ ঘণ্টা, আগস্ট ২৭, ২০১৭
ইইউডি/জেডএম