ইসি জনসংযোগ পরিচালক এসএম আসাদুজ্জামান বাংলানিউজকে জানান, এরইমধ্যে দুই দফায় ১২টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপের সময়সূচি নির্ধারণ করা হয়েছে। তিনটি দলের সঙ্গে সংলাপ অনুষ্ঠিতও হয়েছে।
নতুন করে দেওয়া সময়সূচির মধ্যে ১৭ সেপ্টেম্বর বেলা ১১টায় ঐক্যবদ্ধ নাগরিক আন্দোলন, বিকেল ৩টায় বাংলাদেশ জাতীয় পার্টিকে ডেকেছে ইসি। ১৮ সেপ্টেম্বর বেলা ১১টায় বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (বাংলাদেশ ন্যাপ), বিকেল ৩টায় প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক দলকে (পিডিপি) সময় দিয়েছে সংস্থাটি। ২০ সেপ্টেম্বর বেলা ১১টায় গণফ্রন্ট, বিকেল ৩টায় গণফোরাম এবং ২১ সেপ্টেম্বর বেলা ১১টায় জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ, বিকেল ৩টায় ন্যাশনাল পিপলস পার্টিকে (এনপিপি) ডেকেছে নির্বাচন কমিশন।
৪০টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের মধ্যে এ নিয়ে মোট ২০টি দলের সময়সূচি ঠিক করলো সংস্থাটি।
৩১ জুলাই সুশীল সমাজ, ১৬ ও ১৭ আগস্ট গণমাধ্যমের প্রতিনিধিদের পর ২৪ আগস্ট থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরু করে নির্বাচন কমিশন। ওইদিন বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট (বিএনএফ) ও বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট (মুক্তিজোট) এর সঙ্গে সংলাপ করার সময়সূচি ছিলো। কিন্তু বন্যায় ত্রাণ দেওয়া কথা বলে সংলাপে আসেনি বিএনএফ।
২৮ আগস্ট (সোমবার) সকালে বাংলাদেশ মুসলিম লীগ-বিএমএল ও বিকেলে খেলাফত মজলিশের সঙ্গে সংলাপ করে ইসি।
সংলাপে এ পর্যন্ত কয়েকডজন সুপারিশ এসেছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে- সেনা মোতায়েন, না ভোট, প্রবাসে ভোটাধিকার প্রয়োগ, জাতীয় পরিষদ গঠন, নির্বাচনের সময় সংসদ ভেঙ্গে দেওয়া, রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহার প্রভৃতি।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩৬ ঘণ্টা, আগস্ট ২৯, ২০১৭
ইইউডি/জেডএস