সরেজমিনে দেখা গেছে, এই ভবনের তিনদিকের সবগুলো সড়কই খানাখন্দের ভরা। যত্রতত্র গর্ত, ময়লার ভাগাড় তো আছেই।
২০১৬ সালের অক্টোবরে এই ভবনটি উদ্বোধনের পর পরিকল্পনা কমিশনের ভাড়া করা ভবন থেকে স্থানান্তরিত হয়ে ‘নির্বাচন ভবনে’ চলে আসে নির্বাচন কমিশন। তখন থেকেই বিষয়টি নিয়ে বিব্রতকর অবস্থায় রয়েছে সংস্থাটি। ইতিমধ্যে ডিএনসিসিকে দুটি চিঠি দিয়ে নির্বাচন কমিশনের যাওয়া-আসার রাস্তাগুলো সংস্কারের জন্য বলা হয়েছে। একইসঙ্গে অবৈধ স্থাপন উচ্ছেদ করে নিরাপত্তা ব্যবস্থা উন্নত করার জন্য বলে নির্বাচন কমিশন। কিন্তু সমস্যা সমাধানের প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া তো দূরের কথা, চিঠি দুটির কোনো উত্তর বা কোনো ধরনের সাড়া এখনও দেয়নি ঢাকা উত্তর সিটি।
রোববারও (০২ অক্টোবর) এ সংক্রান্ত একটি চিঠি ইসির সহকারী সচিব আরাফাত আরা ডিএনসিসি’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে পাঠিয়েছেন।
এতে উল্লেখ করা হয়েছে-নির্বাচন কমিশনে সরকারি উচ্চপদস্থ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, সাংবাদিকসহ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি এবং স্টেকহোল্ডাররা প্রতিনিয়ত আসেন। তাই নির্বাচন কমিশনের রাস্তাগুলো বিশেষ করে আইডিবি পর্যন্ত সড়ক সংস্কার এবং অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের জন্য দুই বার চিঠি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। তাই এ বিষয়ে দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলেছে নির্বাচন কমিশন।
এর আগে নির্বাচন কমিশন তার নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য রোকেয়া সরণি থেকে নির্বাচন কমিশন পর্যন্ত সকল অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের জন্য ঢাকা মেট্রোপলিট্রন পুলিশকেও চিঠি দিয়েছিল।
বাংলাদেশ সময়: ২০০৭ ঘণ্টা, অক্টোবর ০২, ২০১৭
ইইউডি/এমজেএফ