এতে সভাপতিত্ব করছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নূরুল হুদা। সংলাপে পর্যবেক্ষক সংস্থার আমন্ত্রিত অতিথিরা অংশ নিয়েছেন।
ধারাবাহিক ভাবে আগামী ২৩ অক্টোবর নারী নেত্রীদের সঙ্গে বসবে নির্বাচন কমিশন। এরপর নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনার মধ্য ২৪ অক্টোবর সংলাপ শেষ হবে।
ইতিমধ্যে সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, গণমাধ্যম এবং ৪০টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ সম্পন্ন করেছে নির্বাচন কমিশন।
সংলাপে আসা সুপারশিগুলোর মধ্যে সারাদেশে সেনা মোতায়নে, সশস্ত্র বাহিনী মোতায়েন, বিচারিক ক্ষমতাসহ সশস্ত্র বাহিনী মোতায়েন, সশস্ত্র বাহিনী মোতায়েন না করা, না-ভোটের প্রর্বতন, প্রবাসে ভোটাধিকার প্রয়োগ, জাতীয় পরষিদ গঠন, বর্তমান সংসদে প্রতনিধিত্বিকারী দলগুলোকে নিয়ে অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠন, নবম সংসদে প্রতিনিধিত্বকারী দলগুলোকে নিয়ে অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠন, দশম সংসদে প্রতিনিধিত্বকারী দলগুলোকে নিয়ে নির্বাচনকালীন সরকার গঠন, নির্বাচনকালীন অস্থায়ী সরকার গঠন, নির্দলীয় নির্বাচনকালীন সরকার গঠন, নির্বাচনের সময় সংসদ ভেঙ্গে দেওয়া, রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহার ও নির্বাচনকালীন সময়ে ইসির অধীনে জনপ্রশাসন ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা, ইলকেট্রনকি ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ, ইভিএম বা ডিজিটাল ভোটিং মেশিন (ডিভিএম) ব্যবহার না করা, অষ্টম সংসদ নির্বাচনের সীমানায় একাদশ সংসদ নির্বাচন, সংসদীয় আসনের সীমানা একাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে পুনর্নির্ধারণ না করা, দলের নির্বাহী কমিটিতে বাধ্যতামূলকভাবে ৩৩ শতাংশ নারী সদস্য রাখার বিধান তুলে নেওয়া ইত্যাদি অন্যতম।
বাংলাদেশ সময়: ১১১৫ ঘণ্টা, অক্টোবর ২২, ২০১৯
ইইউডি/বিএস