নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কর্মকর্তারা বলছেন, ‘নির্বাচনপূর্ব’ সময়ে প্রকল্প চালু থাকলে ভোটারদের সহজেই প্রভাবিত করা যায়। আবার নতুন প্রকল্প গ্রহণ বা অনুমোদন হলেও প্রার্থীরা ভোটারদের প্রভাবিত করতে পারে।
নির্বাচন বিধিমালায় ‘নির্বাচনপূর্ব’ সময় বলতে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দিন থেকে ভোটের ফলাফল গেজেট আকারে প্রকাশ করার সময়কে বোঝানো হয়েছে।
ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার সহকারী সচিব রাজীব আহসান বাংলানিউজকে জানান, স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি, ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়, খাদ্য মন্ত্রণালয় এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়কে সব ধরনের উন্নয়ন কার্যক্রম স্থগিত রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
তবে এসব মন্ত্রণালয় বা প্রতিষ্ঠানের যে প্রকল্পগুলো নির্বাচনপূর্ব সময়ের আগে থেকে চলমান, সেগুলো চলমান থাকবে। এছাড়া নিতান্তই জরুরি কোনো প্রয়োজন হলে কমিশনের অনুমোদনের সাপেক্ষে নতুন কার্যক্রম চালানো যাবে।
রসিক নির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ২২ নভেম্বর, রিটার্নিং কর্মকর্তা মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই করবেন ২৫ ও ২৬ নভেম্বর, রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল দায়েরের সময় ২৭-২৯ নভেম্বর, আপিল নিষ্পত্তি ৩০ নভেম্বর থেকে ২ ডিসেম্বর। এছাড়া মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ সময় ৩ ডিসেম্বর, প্রতীক বরাদ্দ ৪ ডিসেম্বর এবং ভোটগ্রহণ ২১ ডিসেম্বর।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০৬ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৮, ২০১৭
ইইউডি/এএ