কাওসার জামান বাবলা অভিযোগ করে বলেন, নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয় নাই। এই সরকারের আমলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।
আমার বিজয় নিশ্চিত ছিল। কিন্তু ষড়যন্ত্র করে আমাকে হারানো হয়েছে। ‘জাতীয় পার্টি ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ’ বলে উল্লেখ করে তিনি বলেন, সিটির বিভিন্ন মহল্লায় আমার জনপ্রিয়তা ছিল। একজোট হয়ে ষড়যন্ত্র করে আমাকে হারানো হলো।
‘কি কারণে ফলাফল বর্জন করলেন?’-সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সিটির ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডের বকশি কেন্দ্রে দিনের বেলা সিল-স্বাক্ষরবিহীন ব্যালট পেপার পাওয়া গেছে। এর মানে কি হতে পারে?আমার কর্মী ও তাদের পরিবারের ৬০ হাজারেরও বেশি ভোট রয়েছে। কিন্তু ফলাফলে তার প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে না। এছাড়াও ২০১২ সালের নির্বাচনে দলীয় প্রতীকের বাইরে থেকে নির্বাচন করে এর চেয়েও বেশি ভোট পেয়েছি। এবার দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করে যেখানে আরও বেশি ভোট পাওয়ার কথা সেখানে উল্টোটা হয়ে গেল। এসবকিছুই প্রমাণ করে নির্বাচনে কারচুপি হয়েছে।
এ সময় জেলা বিএনপির সভাপতি সাইফুল ইসলাম, সেক্রেটারি রইস আহমেদ, মহানগর বিএনপির সেক্রেটারি শহিদুল ইসলাম মিজু, জেলা ছাত্রদল সভাপতি মনিরুজ্জামান হিজবুল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়:২৩০০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২১, ২০১৭
জেএম