বৃহস্পতিবার (১২ এপ্রিল) দলগুলো তাদের মনোনীত প্রার্থী সম্পর্কে রিটার্নিং কর্মকর্তাকে অবহিত করবে।
নির্বাচন কমিশন (ইসি) ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই ১৫-১৮ এপ্রিল, প্রার্থিতা প্রত্যাহার ২৩ এপ্রিল।
ইতিমধ্যে মনোনয়নপত্র পুনর্বিবেচনার সুযোগ রেখে আপিল কর্তৃপক্ষ নিয়োগ করেছে ইসি। এ ক্ষেত্রে গাজীপুর সিটির জন্য ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার এবং খুলনা সিটির জন্য খুলনা বিভাগীয় কমিশনারকে আপিল কর্তৃপক্ষ হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। রিটার্নিং কর্মকর্তার বাছাইয়ের পর তার সিদ্ধান্ত সন্তোষজনক মনে না হলে আপিল কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করা যাবে।
গাজীপুর সিটি নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা করা হয়েছে ঢাকার আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা রকিব উদ্দিন মন্ডলকে, আর খুলনার রিটার্নিং কর্মকর্তা সংশ্লিষ্ট আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. ইউনুচ আলীকে।
৫৭টি সাধারণ ও ১৯টি সংরক্ষিত ওয়ার্ড নিয়ে গাজীপুর সিটি করপোরেশন গঠিত। ভোটার সংখ্যা ১১ লাখ ৬৪ হাজার ৪২৫।
খুলনা সিটিতে রয়েছে ৩১টি সাধারণ ওয়ার্ড ও ১০টি সংরক্ষিত ওয়ার্ড। এ নির্বাচনে ৪ লাখ ৯৩ হাজার ৪৫৪ জন তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ পাবেন।
এ দুই নির্বাচনে সীমিত আকারে ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন এবং সিসিটিভি ব্যবহার করা হবে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদা ইতিমধ্যে জানিয়েছেন, এই দুই সিটি নির্বাচনের পর আরো তিনটি সিটির নির্বাচন হবে। আগামী অক্টোবর মাসে সিলেট, রাজশাহী এবং বরিশাল সিটি করপোরেশনের মেয়াদ উত্তীর্ণ হবে। ঈদুল ফিতরের পর এই তিন সিটিতে ভোটের সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২০২৫ ঘণ্টা, এপ্রিল ১১, ২০১৮
ইইউডি/এমজেএফ