সোমবার (০৭ মে) সকালে মহানগরীর ২২ নম্বর ওয়ার্ডের ১ নম্বর কাস্টম ঘাট থেকে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের সদস্য সচিব অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেনের নেতৃত্বে গণসংযোগ শুরু করেন সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ খুলনার নেতা-কর্মীরা।
তারা নতুন বাজার, বাঁশ পট্টি, কাগজী লেন, দাদাজী কলোনি, মাছ বাজার ও সংলগ্ন সব এলাকায় গণসংযোগ করেন।
গণসংযোগের সময় পেশাজীবী পরিষদের সদস্য সচিব বলেন, খুলনায় বিএনপি ও ২০ দলীয় জোটের নেতাকর্মীরা শুধু ঐক্যবদ্ধ নন, ১৫ মে’র নির্বাচনে ধানের শীষে ভোট দেওয়ার জন্য স্বতঃস্ফূর্ত প্রস্ততি নিয়েছেন নগরীর ভোটাররাও। তারা এ সরকারের অপশাসনের জবাব ব্যালটের মাধ্যমে দিতে চায়। ভোটারদের এ গণজাগরণকে ধরে রাখতে হবে এবং তারা যাতে নির্বিঘ্নে কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে পারে, নির্বাচন কমিশনকেই তার জন্য যথাযথ পদক্ষেপ নিতে হবে।
তিনি বলেন, সিটি নির্বাচনে বিজয় মানেই খালেদা জিয়ার মুক্তির আন্দোলনের এক ধাপ অগ্রগতি। এ ভোট নিয়ে শাসক দলের যেকোনো চক্রান্ত ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর জন্য প্রস্তত থাকতে সবাইকে আহ্বান জানান।
সংগঠনের এ নেতা সোমবার খুলনার বিভিন্ন ওয়ার্ডে ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী নজরুল ইসলাম মঞ্জুর পক্ষে গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণের সময় পথ সভায় এ আহ্বান জানান।
এ সময় তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির নির্বাহী কমিটির শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক প্রফেসর ড. ওবাইদুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক ও শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোটের মহাসচিব অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভূইয়া, অতিরিক্ত মহাসচিব মো. জাকির হোসেন, জেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট এসএম শফিকুল আলম মনা, সিনিয়র সহ-সভাপতি অধ্যাপক ডা. গাজী আব্দুল হক, পেশাজীবী পরিষদের নেতা অধ্যাপক ডা. শেখ মো. আখতার উজ-জামান, ডা. মোস্তফা কামাল, ডা. এম এ লতিফ, ডা. শওকত আলী লস্কর, অধ্যাপক মনিরুল হক বাবুল ও অধ্যাপক শফিকুল ইসলাম, সাংবাদিক এহতেশামুল হক শাওন, কাউন্সিলর প্রার্থী মাহবুব কায়সার, সংরক্ষিত ওয়ার্ড কাউন্সিলর আজিজা খানম এলিজা, ছাত্রদল মহানগর সাবেক সভাপতি রুহুল আজিম রুমী ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪৪ ঘণ্টা, মে ০৭, ২০১৮
এমআরএম/ওএইচ/