সিটি করপোরেশন নির্বাচন আইন অনুযায়ী, ভোটগ্রহণ শুরুর ৩২ ঘণ্টা আগে নির্বাচন প্রচার বন্ধ করার বিধান রয়েছে। আগামী ১৫ মে খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে সোমবার (১৪ মে) থেকেই মাঠে প্রস্তত থাকবে আইন-শঙ্খলা বাহিনী। ম্যাজিস্ট্রেটরা এরইমধ্যে ভোটের মাঠে নেমে পড়েছেন। এছাড়া কাজ করছেন বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরাও।
নির্বাচন কমিশনের নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ৩১টি সাধারণ ওয়ার্ড এবং ১০টি সংরক্ষিত ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত হয়েছে খুলনা সিটি করপোরেশন। নির্বাচনে মোট ৪ লাখ ৯৩ হাজার ৯৩ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ পাচ্ছেন। ভোটগ্রহণ করা হবে ২৮৯টি ভোটকেন্দ্রে।
খুলনা সিটি নির্বাচনে মোট পাঁচজন প্রার্থী মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এদের মধ্যে লাঙল প্রতীক নিয়ে জাতীয় পার্টির এসএম শফিকুর রহমান, নৌকা প্রতীক নিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের তালুকদার আব্দুল খালেক, ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি’র নজরুল ইসলাম মঞ্জু, কাস্তে প্রতীক নিয়ে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির মিজানুর রহমান বাবু এবং হাত পাখা প্রতীক নিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. মুজ্জাম্মিল হক প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
এছাড়া প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন কাউন্সিলর পদে ১৪৮ জন এবং সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ৩৮ জন প্রার্থী।
বাংলাদেশ সময়: ২১০৪ ঘণ্টা, মে ১৩, ২০১৮
ইইউডি/জেডএস