একই সঙ্গে জমা দিতে হয়েছে তাদের আয়কর বিবরণী। এর একটি উদ্দেশ্য হলো তথ্য দিয়ে ভোটারদের ক্ষমতায়িত করা।
নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামায় নিজেকে ভূষিমালের ব্যবসায়ী দাবি করেছেন বিএনপির বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র) মেয়র প্রার্থী নগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক বদরুজ্জামান সেলিম।
শিক্ষাগত যোগ্যতায় স্নাতক পাস মো. বদরুজ্জামান সেলিমের বিরুদ্ধে ফৌজদারী মামলা রয়েছে ছয়টি। সবক’টি মামলা বিচারাধীন। এছাড়া খালাস পেয়েছেন আরও তিনটি মামলায়।
পেশায় ভুষিমালের ‘দোকানদার’ সেলিমের বার্ষিক আয় ২ লাখ টাকা। নিজের বা স্ত্রী ও নির্ভরশীলদের নগদ অর্থ বা বৈদেশিক মুদ্রা নেই। ব্যাংকে নিজের নামে আছে ৫০ হাজার টাকা।
নিজের তেমন টাকা না থাকলেও স্ত্রীর আছে ২২ ভরি স্বর্ণালঙ্কার। বাসায় ইলেকট্রনিক সামগ্রীর মধ্যে এসি দু’টি, ফ্রিজ চারটা ও টিভি একটা এবং আসবাবপত্রের মধ্যে খাট চারটা, চেয়ার দু’টো ও সোফা রয়েছে এক সেট।
স্থাবর সম্পদের মধ্যে পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া ও যৌথ মালিকানায় ছয়ভাগের একভাগ বাড়ি/এপার্টমেন্ট রয়েছে বদরুজ্জামান সেলিমের। তবে জমির পরিমাণ ও এর বাজারমূল্য দেখাননি তিনি।
তার স্ত্রী, নির্ভরশীল ও যৌথ মালিকানায় কৃষি/অকৃষি জমি ও কোনো বিল্ডিং নেই। ব্যাংকসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠানেও দেনা নেই তার।
বাংলাদেশ সময়: ০৯১৪ ঘণ্টা, জুলাই ০৫, ২০১৮
এনইউ/আরএ