রোববার (৮ জুলাই) একই পদে প্রতিদ্বন্দ্বী অপর প্রার্থী তাসমিমা আহম্মেদ বাদী হয়ে অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আমলি-১ আদালতে মামলাটি দায়ের করেন।
আদালতের বিচারক মো. মারুফ আহম্মেদ মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন পাঠাতে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) পুলিশ সুপারকে নির্দেশ দেন।
মামলায় অভিযুক্ত মাকসুদা আক্তার মিতু বরিশাল নগরের শহীদ আলতাফ মেমোরিয়াল সড়ক এলাকার বাসিন্দা।
মামলা পরিচালনাকারী আইনজীবী আজাদ রহমান বাংলানিউজকে জানান, গত ২৮ জুন বরিশাল সিটি করপোরেশনের আসন্ন নির্বাচনে ১০, ১১ ও ১২ নম্বর ওয়ার্ডের সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর প্রার্থী হিসেবে মাকসুদা আক্তার মিতু মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। মিতু তার মনোনয়নপত্রের সঙ্গে দাখিল করা হলফনামায় সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতা এমএ পাসের সার্টিফিকেট জমা দেন। যা নির্বাচনের রির্টানিং অফিসার বৈধ বলে ঘোষণা করেন। কিন্তু ৪ জুলাই ওই বৈধ আদেশের বিরুদ্ধে অপর প্রার্থী তাসমিমা আহম্মেদ বিভাগীয় কমিশনার ও আপিল কর্তৃপক্ষের কাছে আপিল করেন।
৫ জুলাই মিতুর দাখিল করা এমএ পাসের সার্টিফিকেট জাল উল্লেখ করে কলেজ থেকে প্রতিবেদন পাওয়ায় প্রার্থীর মনোনয়ন পত্রের বৈধতা বাতিল করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ০২০৯ ঘন্টা, জুলাই ০৯, ২০১৮
এমএস/জিপি