সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে এরই ম্যধ্যে বিভিন্ন ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করে রেখেছে নির্বাচন কমিশন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। হিসেব-নিকেশ করে প্রশাসন বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ভাগ করে ফেলেছে কেন্দ্রগুলোকে।
এর মধ্যে ৫০টি ভোট কেন্দ্র অধিক গুরুত্বপূর্ণ ও ৬২টি শুধু গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত। বাকি মাত্র ১১টি কেন্দ্র ঝুকিমুক্ত সাধারণ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।
বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের মুখপাত্র ও সহকারী পুলিশ কমিশনার (ডিবি) নাসির উদ্দিন মল্লিক বাংলানিউজকে বলেন, সাধারণ কেন্দ্রের থেকে প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ এবং অধিক গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রগুলোতে দুইজন করে আনসার সদস্য বেশি থাকবেন। সে হিসেবে ওই কেন্দ্রগুলোতে ২৪ জন করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ভোট কেন্দ্রের শান্তি বজায় রাখতে দায়িত্ব পালন করবেন। একজন এসআই, একজন এএসআই, পাঁচজন পুলিশ সদস্য, একজন পিসি, একজন এপিসি ও তিনজন আনসার থাকবেন প্রতিটি কেন্দ্রে। যারা সবাই অস্ত্রধারী। পাশাপাশি সাতজন পুরুষ ও পাঁচজন নারী আসনার সদস্য লাঠি হাতে দায়িত্ব পালন করবেন।
তিনি বলেন, এসব কেন্দ্রে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোটগ্রহণের লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে বিশেষ নজরদারি থাকবে।
আর মাত্র পাঁচদিন পরেই অর্থাৎ ৩০ জুলাই বিসিসি নির্বাচন। মোট কেন্দ্রের মধ্যে চারটি ওয়ার্ডের ১১টি কেন্দ্রে ইভিএম-এর মাধ্যমে ভোটগ্রহণ হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১০২৭ ঘণ্টা, জুলাই ২৫, ২০১৮
এমএস/টিএ