সোমবার (৩০ জুলাই) দুপুরে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে এ সংক্রান্তে একটি লিখিত আবেদনও করেছেন জাতীয় পার্টির বহিষ্কৃত এ নেতা।
ইকবাল হোসেন পাঠানো এক বিবৃতিতে উল্লেখ করেন, অত্যন্ত দুঃখের বিষয় সকাল থেকে বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনের সব কেন্দ্র পরিদর্শন করে দেখেছি বহিরাগত আওয়ামী লীগের লোকজন প্রশাসনের সহায়তায় মেয়রপ্রার্থীর ব্যালট পেপার ছিনিয়ে নিয়ে নৌকা মার্কায় সিল দিচ্ছে।
এমতাবস্থায় সকাল ১০টা পর্যন্ত যে সব ভোটগ্রহণ করা হয়েছে তা বাতিলসহ ১২৩টি কেন্দ্রে ভোট স্থগিত রাখার জন্য অনুরোধ করছি। একইসঙ্গে পুনরায় তফসিল ঘোষণা করে সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবি জানাচ্ছি।
একইসঙ্গে সব কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ স্থগিতের দাবি জানিয়েছেন বাসদের মেয়রপ্রার্থী ডা. মনীষা চক্রবর্তী। নয়তো বিকেলে ৩টায় সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা তিনিও দেবেন বলে জানান।
এদিকে ভোটগ্রহণ শুরু হওয়ার পর থেকে ভোট কারচুপির অভিযোগ করেন বিএনপি, বাসদ, সিপিবি ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মেয়রপ্রার্থীরা।
দুপুর ১২টার পর পর থেকে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেন বিএনপির মজিবর রহমান সরওয়ার, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মাওলানা ওবাইদুর রহমান মাহবুব ও সিপিবির মেয়রপ্রার্থী অ্যাডভোকেট আবুল কালাম আজাদ।
বাংলাদেশ সময়: ১৪২০ ঘণ্টা, জুলাই ৩০, ২০১৮
এমএস/এএ