সংস্থাটির সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ শনিবার (০৩ নভেম্বর) বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, আদালত একটি নির্দেশনা দিয়েছেন।
গত ৩১ অক্টোবর এক রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে নির্বাচন কমিশনকে বিএনপির সংশোধিত গঠনতন্ত্র গ্রহণ না করার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। দলটির গঠনতন্ত্র সংশোধন করে সাত নম্বর ধারা তুলে দেওয়া হয়েছে।
ওই ধারায় বলা ছিল- ১৯৭২ সালের রাষ্ট্রপতির ৮ নম্বর আদেশে দণ্ডিত ব্যক্তি, দেউলিয়া, উন্মাদ, সমাজে দুর্নীতিপরায়ণ বা কুখ্যাত বলে পরিচিত ব্যক্তি জাতীয় কাউন্সিল, জাতীয় নির্বাহী কমিটি, জাতীয় স্থায়ী কমিটি বা যে কোনো পর্যায়েরযেকোনো নির্বাহী কমিটির সদস্য পদের কিংবা জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলের প্রার্থী পদে অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে।
বর্তমানে খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমান দুর্নীতির দায়ে কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি। তাই বিএনপির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী, তারা দলের সদস্য পদে থাকার অযোগ্য কি-না এ বিষয়টিই মূলত দেখার রয়েছে নির্বাচন কমিশনের।
জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ইসি সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ বলেন, আমরা এখনো লিখিত দাবি দেখিনি। তাদের দাবি নিয়ে রোববার আলোচনা হবে।
এর আগে শনিবার বিকেলে ঐক্যফ্রন্টের পক্ষ থেকে ড. কামাল হোসেনের সই করা একটি চিঠি ইসিতে আসে। সেখানে দাবি করা হয়েছে, সংলাপ শেষে তফসিল ঘোষণা করতে।
বাংলাদেশ সময়: ২০৫৩ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৩, ২০১৮
ইইউডি/এমএ