আপিল করার পর সোমবার (৩ ডিসেম্বর) তিনি বাংলানিউজকে বলেন, আমি আপিল করেছি। নির্বাচন কমিশনে ন্যায়বিচার না পেলে আদালতে যাবো।
তিনি আরও বলেন, ষড়যন্ত্র করে মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। আমি নিয়ম মেনেই সব দাখিল করেছিলাম। কিন্তু ষড়যন্ত্র করা হয়েছে। কোনো ষড়যন্ত্রে মাঠ ছাড়বো না। আগেই বলেছিলাম শেষদিন পর্যন্ত মাঠে থাকবো, এখনও সে সিদ্ধান্তে অটল রয়েছি।
হিরো আলম প্রথমে জাতীয় পার্টি থেকে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিলেও পরবর্তীতে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে বগুড়া-৪ আসন থেকে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন। কিন্তু স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্রের সঙ্গে নির্দিষ্ট সংখ্যক ভোটারের সমর্থনসূচক স্বাক্ষর জমা দিতে হয়। হিরো আলম সেটা যথাযথভাবে দেখাতে পারেননি বলে তার মনোনয়নপত্র বাতিল করে দিয়েছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা।
আগামী ৩০ ডিসেম্বর ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। আপিল চলবে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ৬ থেকে ৮ ডিসেম্বর শুনানি করে আপিল নিষ্পত্তি করা হবে।
মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষদিনে (২৮ নভেম্বর) ৩ হাজার ৬৫টি মনোনয়নপত্র দাখিল হয়েছিল। এরমধ্যে বিভিন্ন কারণে ৭৮৬টি মনোনয়নপত্র বাতিল করেন রিটার্নিং কর্মকর্তারা। আর নির্বাচনে বৈধ প্রার্থী হয়েছেন ২ হাজার ২৭৯ জন।
ইতোমধ্যে ৪০ জনের মতো প্রার্থী আপিল করেছেন নির্বাচন কমিশনে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০৬ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৩, ২০১৮
ইইউডি/আরআর