প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ মঙ্গলবার (১৮ ডিসেম্বর) ‘নো অর্ডার’ আদেশ দেন। ফলে তিনি আর নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারছেন না।
আদালতে লুনার পক্ষে ছিলেন সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ এফ হাসান আরিফ।
ওই আসনের মহাজোটের শরিক জাতীয় পার্টির প্রার্থী ইয়াহহিয়া চৌধুরীর রিটের পরিপ্রেক্ষিতে ১৩ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ তার মনোনয়নপত্রের ওপর স্থগিতাদেশ দেন।
যে আদেশ স্থগিত চেয়ে আপিলে আবেদন করেন লুনা।
হাইকোর্টে রিট আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মফিকুল ইসলাম বাবুল। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোতাহার হোসেন সাজু।
হাইকোর্টের আদেশের পরে মোতাহার হোসেন সাজু বলেন, আদালত তার (লুনা) মনোনয়ন তিনমাসের জন্য স্থগিত করেছেন। ফলে তিনি আর নির্বাচন করতে পারছেন না।
আবেদনে বলা হয়, চলতি বছরের ১ আগস্ট চাকরি থেকে পদত্যাগ করেন লুনা। গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২ এর ১২(চ) অনুযায়ী প্রজাতন্ত্র বা কোন সংবিধিবদ্ধ সরকারি কর্তৃপক্ষ বা প্রতিরক্ষা পরিষেবা থেকে পদত্যাগ বা অবসরের পর কমপক্ষে তিন বছর অতিক্রান্ত হতে হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১০৩৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৮,২০১৮
ইএস/জেডএস